সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন কী ?
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন কে ইংরেজীতে সংক্ষেপে SEO বলে।এর পূর্ণাংগ অর্থ হল Search engine Optimization।সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এমন একটা পদ্বতি যার মাধ্যমে আপনি সার্চ ইন্জিন ব্যবহার করে আপনার সাইটকে সকলের কাছে বিনামূল্য সকলের কাছে পৌছে দিতে পারেন।আসুন উদাহারন দিয়ে বিষয়টি আরো পরিস্কার হয়ে নিই।
আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা সবাই প্রায় সার্চ ইন্জিন এর সাথে পরিচিত। google, yahoo,ask ইত্যাদি।তার মধ্যে গুগল খুবই জনপ্রিয় সার্চ ইন্জিন।আমরা যখন কোন কিছুএ সম্পর্কে জানতে চাই তখন আমরা সার্চ ইন্জিনে তা সার্চ করে থাকি।যেমন আপনি যদি বাংলাদেশের সকল খবরের কাগজের ওয়েব সাইটের লিংক চান তাহলে হয়তো গুগলে গিয়ে সার্চ বক্সে লিখবেন "Bangladeshi newspaper links"।এর পর সার্চ দিলে দেখবেন কিছুক্ষণ পর অনেক গুলো ওয়েব সাইটের লিংক আপনার সামনে এসে হাজির।
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন কে ইংরেজীতে সংক্ষেপে SEO বলে।এর পূর্ণাংগ অর্থ হল Search engine Optimization।সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এমন একটা পদ্বতি যার মাধ্যমে আপনি সার্চ ইন্জিন ব্যবহার করে আপনার সাইটকে সকলের কাছে বিনামূল্য সকলের কাছে পৌছে দিতে পারেন।আসুন উদাহারন দিয়ে বিষয়টি আরো পরিস্কার হয়ে নিই।
আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা সবাই প্রায় সার্চ ইন্জিন এর সাথে পরিচিত। google, yahoo,ask ইত্যাদি।তার মধ্যে গুগল খুবই জনপ্রিয় সার্চ ইন্জিন।আমরা যখন কোন কিছুএ সম্পর্কে জানতে চাই তখন আমরা সার্চ ইন্জিনে তা সার্চ করে থাকি।যেমন আপনি যদি বাংলাদেশের সকল খবরের কাগজের ওয়েব সাইটের লিংক চান তাহলে হয়তো গুগলে গিয়ে সার্চ বক্সে লিখবেন "Bangladeshi newspaper links"।এর পর সার্চ দিলে দেখবেন কিছুক্ষণ পর অনেক গুলো ওয়েব সাইটের লিংক আপনার সামনে এসে হাজির।
এখন আমি মনে মনে ভাবতে পারেন সাইট গুলোর লিংক কী ভাবে এখানে এলো।গুগল কি সাইটগুলোকে বাছাই করেছে না কি সাইটগুলোকে গুগলে সাবমিট করার জন্য কেউ আবেদন করেছে।উপরের দুটো ভাবনাই ঠিক।তবে আগে আবেদন তার পর বাছাই করা।আর সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন হল এই দুই এর সমন্বয়।অর্থাৎ সঠিক ভাবে সার্চ ইন্জিনে সাইট সাবমিট থেকে শুরু করে এর বাছাইকরণ করার সবই সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন।সার্চ ইন্জিনে সাবমিট করা সকল সাইটকে গুগল একটা লিস্ট বা ফলাফল প্রকাশ করে।সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর প্রধান কাজ থাকে এই তালিকায় প্রথম পেজে থাকা।আর গুগল এই তালিকা প্রকাশ করে একটি সাইটের জনপ্রিয়তা, প্রয়োজনীয়তা,গুরুত্বপূর্ণতা সহ সকল কোয়ালিটি বিবেচনা করে।আর এসইও এর কাজ হল একটি সাইটের সার্চ ইন্জিনের জন্য কোয়ালিটি সম্পন্ন করে তোলা।
কি কারণে এই সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করা।
আপনাদর অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কেন আমরা এসইও করবো।এর সহজ উত্তর হয় ওয়েব সাইটের ভিজিটর বা ট্রাফিক বাড়ানো।একটি ভিজিটর ছাড়া ওয়েব সাইট এর কোন মূল্য নেই।আর ভিজিটর বাড়ানোর মূল্য রয়েছে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের এর গুরুত্ব।সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের প্রধান প্রধান উদ্দেশ্য গুলোর মধ্যে রয়েছে
আপনার সাইটের ব্যবসায়িক ভাবে প্রচার প্রচারণা করার জন্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন তো মাস্ট।অলাইন মার্কেটিং করা,নতুন পণ্য সকলের সামনে তুলে ধরা,নতুন নতুন সফটওয়্যার এর প্রচার প্রচারণা সহ সকল কাজ সহজ করে দিয়েছে এসইও।
তাই অনলাইনে আ্যড এর আয় বা অলাইন মার্কেটিং যাই বলুন না কেন অপটিমাইজেশন ছাড়া কোন গতি নেই।যেমন গুগল এ্যাডসেন্স এর কথাই বলি।গুগল এ্যাডসেন্স এ সফলতা পাওয়ার জন্য এসইও অনেক অনেক বড় ভূমিকা পালন করে।অধিক ভিজিটর পাওয়া,ক্লিক পাওয়া,আয় করা সবই সম্ভব হবে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে।তো এবার আপনিই বলুন অনলাইন আয় কিংবা ভিজিটে বাড়ানোর জন্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন ছাড়া কোন উপায় আছে?কেন সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন গুগল এ্যাডসেন্স এর আয়ের প্রধান কৌশল তা আমার এই টিউন থেকে আরো ভালো ভাবে বুঝতে পারেন।
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন শিখতে কি কি লাগবেআপনি যদি এসইও করা শিখতে চান তা হলে প্রথমে আপনাকে বেশ কিছু মৌলিক বিষয় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে।নিচে এসকল মৌলিক বিষয় গুলো দেওয়া হল:
[পর্ব-২]
কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ :
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন বেশ কয়েকটি মৌলিক বিষয় নিয়ে গঠিত।তার মধ্যে কি কিছু কিছু মৌলিক বিষয় আছে যাদের গুরুত্ব খুব বেশী।আজ আমি আপনাদেরকে জানাবো SEO কার গুরুত্ব কেমন।
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ওয়েবমাষ্টারদের মধ্যে এ নিয়ে বেশ মতবিরোধ আছে।কেউ বলে ব্যাক লিংকের প্রয়োজন বেশি আবার অনেকে বলে কী-ওয়ার্ড হল কাজের জিনিস।এরকম হাজারো মতের মধ্যে সবচেয়ে প্রমাণিত ও গ্রহনযোগ্য মত দিয়েছে ।তারা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনকে ১০০% এ ভাগ করে বের করেছে সার্চ ইন্জিনে অ্যালগারিদমে কোন বিষয় গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।আসুন দেখে আসি নিচের ছবিটি।
কি কারণে এই সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করা।
আপনাদর অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কেন আমরা এসইও করবো।এর সহজ উত্তর হয় ওয়েব সাইটের ভিজিটর বা ট্রাফিক বাড়ানো।একটি ভিজিটর ছাড়া ওয়েব সাইট এর কোন মূল্য নেই।আর ভিজিটর বাড়ানোর মূল্য রয়েছে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের এর গুরুত্ব।সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের প্রধান প্রধান উদ্দেশ্য গুলোর মধ্যে রয়েছে
- ১।এর মাধ্যমে আপনার সাইটকে সকলের কাছে সহজে পৌছে দেওয়া
- ২।আপনার ওয়েব সাইটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করা
- ৩।সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করা।
- ৪।বিভিন্ন ধরনের অনলাইন আয় করার প্লাটফর্ম হিসাবে কাজ করে।
- ৫।তথ্য বিনিময় ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার শক্ত ভিত হিসাবে কাজ করে।
আপনার সাইটের ব্যবসায়িক ভাবে প্রচার প্রচারণা করার জন্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন তো মাস্ট।অলাইন মার্কেটিং করা,নতুন পণ্য সকলের সামনে তুলে ধরা,নতুন নতুন সফটওয়্যার এর প্রচার প্রচারণা সহ সকল কাজ সহজ করে দিয়েছে এসইও।
তাই অনলাইনে আ্যড এর আয় বা অলাইন মার্কেটিং যাই বলুন না কেন অপটিমাইজেশন ছাড়া কোন গতি নেই।যেমন গুগল এ্যাডসেন্স এর কথাই বলি।গুগল এ্যাডসেন্স এ সফলতা পাওয়ার জন্য এসইও অনেক অনেক বড় ভূমিকা পালন করে।অধিক ভিজিটর পাওয়া,ক্লিক পাওয়া,আয় করা সবই সম্ভব হবে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে।তো এবার আপনিই বলুন অনলাইন আয় কিংবা ভিজিটে বাড়ানোর জন্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন ছাড়া কোন উপায় আছে?কেন সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন গুগল এ্যাডসেন্স এর আয়ের প্রধান কৌশল তা আমার এই টিউন থেকে আরো ভালো ভাবে বুঝতে পারেন।
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন শিখতে কি কি লাগবেআপনি যদি এসইও করা শিখতে চান তা হলে প্রথমে আপনাকে বেশ কিছু মৌলিক বিষয় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে।নিচে এসকল মৌলিক বিষয় গুলো দেওয়া হল:
- ১।ওয়েব সাইট সম্পর্কে ধারণা
- ২।কী-ওয়ার্ড বাছাই করণ
- ৩।ব্যাক লিংক সম্পর্কে ধারণা
- ৪।পেজ রেংক সম্পর্কে ধারণা
- ৫।ওয়েব সাইট সাবমিট করা
- ৬।সার্চ ইন্জিন সম্পর্কে ভালো মানের ধারণা
- ৭।মেটা ট্যাগ এর ব্যবহার জানা।
- ৮।অন পেজ আপটিমাইজেশন ও অফপেজ অপটিমাইজেশন সম্পর্কে জানা ইত্যাদি।
[পর্ব-২]
কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ :
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন বেশ কয়েকটি মৌলিক বিষয় নিয়ে গঠিত।তার মধ্যে কি কিছু কিছু মৌলিক বিষয় আছে যাদের গুরুত্ব খুব বেশী।আজ আমি আপনাদেরকে জানাবো SEO কার গুরুত্ব কেমন।
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ওয়েবমাষ্টারদের মধ্যে এ নিয়ে বেশ মতবিরোধ আছে।কেউ বলে ব্যাক লিংকের প্রয়োজন বেশি আবার অনেকে বলে কী-ওয়ার্ড হল কাজের জিনিস।এরকম হাজারো মতের মধ্যে সবচেয়ে প্রমাণিত ও গ্রহনযোগ্য মত দিয়েছে ।তারা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনকে ১০০% এ ভাগ করে বের করেছে সার্চ ইন্জিনে অ্যালগারিদমে কোন বিষয় গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।আসুন দেখে আসি নিচের ছবিটি।
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন বেশ কয়েকটি মৌলিক বিষয় নিয়ে গঠিত।তার মধ্যে কি কিছু কিছু মৌলিক বিষয় আছে যাদের গুরুত্ব খুব বেশী।আজ আমি আপনাদেরকে জানাবো SEO কার গুরুত্ব কেমন।
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ওয়েবমাষ্টারদের মধ্যে এ নিয়ে বেশ মতবিরোধ আছে।কেউ বলে ব্যাক লিংকের প্রয়োজন বেশি আবার অনেকে বলে কী-ওয়ার্ড হল কাজের জিনিস।এরকম হাজারো মতের মধ্যে সবচেয়ে প্রমাণিত ও গ্রহনযোগ্য মত দিয়েছে ।তারা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনকে ১০০% এ ভাগ করে বের করেছে সার্চ ইন্জিনে অ্যালগারিদমে কোন বিষয় গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।আসুন দেখে আসি নিচের ছবিটি।
আসুন নিচে এ সব নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা কর
১।ডোমেইন নেম বা ডোমেইন সংক্রান্ত তথ্য। 23.87%এখানে দেখা যাচ্ছে যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের ১০০% এর মধ্যে ২৩.৮৭% ই হলো ডোমেন নেইম এর তথ্য।তাহলে চিন্তা করুন ডোমেনের নামকরণ বা এর সঠিক তথ্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।তাই এসইও করার সময় প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে আপনার ডোমেইনের নামের দিকে।লক্ষ্য রাখতে হবে আপনি যে বিষয় নিয়ে এসইও করতে যাচ্ছেন সে বিষয় এর সাথে আপনার ডোমেইন নামের মিল থাকে।আপনার সাইট যদি হয় গান ডাউনলোডের আর নাম যদি হয় surtarongo.com (সুর তরংগ)তা হলে আর এসইও করার দরকার নেই।
২।লিংক পপুলারিটি বা সাইটের ব্যাকলিংক।২২.৩৩%বরাবরই বলা হয় যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে ব্যাক লিংক "বিল্ডিং ফাউন্ডেশনের" মত কাজ করে।যার প্রমান মিললো এখানে।এখানে এসইও এর ১০০% মধ্যে ব্যাক লিংক বা লিংক পপুলারিটি দখল করে আছে ২২.৩৩% স্থান।
তাই এসইও করার সময় এই ব্যাকলিংকে ফেলে দেওয়ার কোন কারণই নেই।কথাটা মাথায় রাখুন এসইও করার সময়।
৩।ব্যাক লিংকের আনকের টেক্সট।২০.২৬%যদি কেউ আনকোর টেক্সেটকে না চিনেন তাহলে ছবিটা দেখুন।
আসুন নিচে এ সব নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা কর
১।ডোমেইন নেম বা ডোমেইন সংক্রান্ত তথ্য। 23.87%এখানে দেখা যাচ্ছে যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের ১০০% এর মধ্যে ২৩.৮৭% ই হলো ডোমেন নেইম এর তথ্য।তাহলে চিন্তা করুন ডোমেনের নামকরণ বা এর সঠিক তথ্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।তাই এসইও করার সময় প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে আপনার ডোমেইনের নামের দিকে।লক্ষ্য রাখতে হবে আপনি যে বিষয় নিয়ে এসইও করতে যাচ্ছেন সে বিষয় এর সাথে আপনার ডোমেইন নামের মিল থাকে।আপনার সাইট যদি হয় গান ডাউনলোডের আর নাম যদি হয় surtarongo.com (সুর তরংগ)তা হলে আর এসইও করার দরকার নেই।
২।লিংক পপুলারিটি বা সাইটের ব্যাকলিংক।২২.৩৩%বরাবরই বলা হয় যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে ব্যাক লিংক "বিল্ডিং ফাউন্ডেশনের" মত কাজ করে।যার প্রমান মিললো এখানে।এখানে এসইও এর ১০০% মধ্যে ব্যাক লিংক বা লিংক পপুলারিটি দখল করে আছে ২২.৩৩% স্থান।
তাই এসইও করার সময় এই ব্যাকলিংকে ফেলে দেওয়ার কোন কারণই নেই।কথাটা মাথায় রাখুন এসইও করার সময়।
৩।ব্যাক লিংকের আনকের টেক্সট।২০.২৬%যদি কেউ আনকোর টেক্সেটকে না চিনেন তাহলে ছবিটা দেখুন।
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ওয়েবমাষ্টারদের মধ্যে এ নিয়ে বেশ মতবিরোধ আছে।কেউ বলে ব্যাক লিংকের প্রয়োজন বেশি আবার অনেকে বলে কী-ওয়ার্ড হল কাজের জিনিস।এরকম হাজারো মতের মধ্যে সবচেয়ে প্রমাণিত ও গ্রহনযোগ্য মত দিয়েছে ।তারা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনকে ১০০% এ ভাগ করে বের করেছে সার্চ ইন্জিনে অ্যালগারিদমে কোন বিষয় গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।আসুন দেখে আসি নিচের ছবিটি।
আসুন নিচে এ সব নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা কর
১।ডোমেইন নেম বা ডোমেইন সংক্রান্ত তথ্য। 23.87%এখানে দেখা যাচ্ছে যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের ১০০% এর মধ্যে ২৩.৮৭% ই হলো ডোমেন নেইম এর তথ্য।তাহলে চিন্তা করুন ডোমেনের নামকরণ বা এর সঠিক তথ্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।তাই এসইও করার সময় প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে আপনার ডোমেইনের নামের দিকে।লক্ষ্য রাখতে হবে আপনি যে বিষয় নিয়ে এসইও করতে যাচ্ছেন সে বিষয় এর সাথে আপনার ডোমেইন নামের মিল থাকে।আপনার সাইট যদি হয় গান ডাউনলোডের আর নাম যদি হয় surtarongo.com (সুর তরংগ)তা হলে আর এসইও করার দরকার নেই।
২।লিংক পপুলারিটি বা সাইটের ব্যাকলিংক।২২.৩৩%বরাবরই বলা হয় যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে ব্যাক লিংক "বিল্ডিং ফাউন্ডেশনের" মত কাজ করে।যার প্রমান মিললো এখানে।এখানে এসইও এর ১০০% মধ্যে ব্যাক লিংক বা লিংক পপুলারিটি দখল করে আছে ২২.৩৩% স্থান।
তাই এসইও করার সময় এই ব্যাকলিংকে ফেলে দেওয়ার কোন কারণই নেই।কথাটা মাথায় রাখুন এসইও করার সময়।
৩।ব্যাক লিংকের আনকের টেক্সট।২০.২৬%যদি কেউ আনকোর টেক্সেটকে না চিনেন তাহলে ছবিটা দেখুন।
আসুন নিচে এ সব নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা কর
১।ডোমেইন নেম বা ডোমেইন সংক্রান্ত তথ্য। 23.87%এখানে দেখা যাচ্ছে যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের ১০০% এর মধ্যে ২৩.৮৭% ই হলো ডোমেন নেইম এর তথ্য।তাহলে চিন্তা করুন ডোমেনের নামকরণ বা এর সঠিক তথ্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।তাই এসইও করার সময় প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে আপনার ডোমেইনের নামের দিকে।লক্ষ্য রাখতে হবে আপনি যে বিষয় নিয়ে এসইও করতে যাচ্ছেন সে বিষয় এর সাথে আপনার ডোমেইন নামের মিল থাকে।আপনার সাইট যদি হয় গান ডাউনলোডের আর নাম যদি হয় surtarongo.com (সুর তরংগ)তা হলে আর এসইও করার দরকার নেই।
২।লিংক পপুলারিটি বা সাইটের ব্যাকলিংক।২২.৩৩%বরাবরই বলা হয় যে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে ব্যাক লিংক "বিল্ডিং ফাউন্ডেশনের" মত কাজ করে।যার প্রমান মিললো এখানে।এখানে এসইও এর ১০০% মধ্যে ব্যাক লিংক বা লিংক পপুলারিটি দখল করে আছে ২২.৩৩% স্থান।
তাই এসইও করার সময় এই ব্যাকলিংকে ফেলে দেওয়ার কোন কারণই নেই।কথাটা মাথায় রাখুন এসইও করার সময়।
৩।ব্যাক লিংকের আনকের টেক্সট।২০.২৬%যদি কেউ আনকোর টেক্সেটকে না চিনেন তাহলে ছবিটা দেখুন।
আমরা যখন সাইটে কোন লিংক দিই তখন লিংকটি একটা টেক্সটের মধ্যে রাখি।যেমন একটা সফটওয়্যার ডাউনলোডের লিংক দিলে তা হতে পারে Download Softwer বা click heare to Download ইত্যাদি।এখানে আপনি যে লিংকটা দিলেন তার আনকোর টেক্স হল এই Download Softwer বা click heare to Download।ব্যাক লিংকের সাথে আনকোর টেক্সটের একটা মিল রয়েছে।যেমন আপনি যখন কোথাও আপনার লিংক দিবেন তখন আপনার লিংকের সাথেই আনকোর টেক্সটটি দেয়ে দিতে পারেন।এসকল নিয়ে পরে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
৪।সাইটে কী-ওয়ার্ড ব্যবহার।১৫.০৪%১০০% এসইওর মধ্যে ১৫.০৪% স্থান কিন্তু কম নয়।তাই বলা যায় সাইটের ব্যবহারিত কী-ওয়ার্ড সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে বেশ ভূমিকা পালন করে।তাই ভালো ফল পেতে হলে সঠিক কী-ওয়ার্ড এর ব্যবহার আপনাকে অবশ্যই করতে হবে।
৫।রেজিষ্টেশন ও হোস্টিং এর ডাটা।৬.৯১%এই বিষয়টাকে আমরা অনেক গুরুত্ব সহকারে দেখিনা।কিন্তু এসইও তে এর ও অনেক গুরুত্ববহন করে থাকে।এখানে দেখা যাচ্ছে ৬.৯১% এই ওয়েব সাইটের রেজিষ্টেশন ও হোস্টিং এর ডাটা দখলে।তাই যতদূর সম্ভব আপনারা চেষ্টা করবেন ভালো ভালো সব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ডোমেন বা হোস্টিং করার।যেমন ভালো ভালো সাইটের মধ্যে godaddy.com সাইটটি বেশ ভালো।
অনান্য ১১.৫৯%বাদ বাকি অন্য সব মিলে আছে ১১.৫৯%।এর মধ্যে আছে ,ওয়েব সাইটের ভিজির বা ট্রাফিকের পরিমান,সামাজিক ওয়েব সাইটে জনপ্রিয়তা।তবে এসব বিষয় গুলোর সাথে আমি অমত বা কিছুটা দ্বিধার মধ্যে আছি।তাই এসব নিয়ে আপনাদেরকেও বিভ্রান্তির মধ্যে রাখতে চাইনা।
এই এনালাইজিংটা seomoz.com সাইটের।তাছাড়া আরো অনেকে এ ধরনের এসইও এনালাইজিং করে থাকে।উল্লেখ্য যে এখানে একটা বড় বিষয় তারা আপডেট করে নি।তাহল ওয়েব সাইটের লোড স্প্রীড।কেননা গুগল বেশ কিছুদিন আগে ঘোষণা দেয় যে এখন থেকে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে সব কিছুর পাশাপশি সাইটের লোড স্প্রীড ও এর একটা অংশ হিসাবে ধরা হবে।আপনারা অনেক বলতে পারেন এখানে তো পেজ রেংক নিয়ে কোন কথা পেলাম না।পেজ রেংকের কথা অবশ্যই এর মধ্যে আছে যা তারা ব্যাকলিংক ও আনকোর টেক্সটের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছে।কেননা পেজরেংক তো এই দুইয়ের সমন্বয়।
first.........
প্রথমেই কী-ওয়ার্ড কি:
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কী-ওয়ার্ড একটা গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক বিষয়।মূলত কী-ওয়ার্ডকে দুই ভাবে বলা যেতে পারে।১ম টি হচ্ছে যে সকল শব্দসমষ্টিকে কী-ওয়ার্ড বলে নিয়ে আপনি আপনার ওয়েব সাইটটি গঠন করেন তাকে আর ২য় টি হচ্ছে যে সকল মূলশব্দকে আপনি SEO করার জন্য বাছাই করেছেন তাকে কী-ওয়ার্ড।তবে আমার মত ২য় টাই SEO এর জন্য যথার্থ।কেননা SEO এর ভাষায় কী-ওয়ার্ড হল যে শব্দকে নিয়ে আপনি কাজ করবেন।
একটা উদাহারণ দেয়া যাক।যেমন আপনার একটা মুভি ডাউনলোডের সাইট আছে।সেক্ষেত্রে আপনার সাইটের কী-ওয়াড Download movie,Free download movie,movie watch and download এমন হওয়াই স্বভাবিক।আমরা যখন কোন কিছু সার্চ করার জন্য সার্চ বক্সে লিখি তখন সার্চ ইন্জিন সে শব্দের উপর ভিত্তি করেই ফলাফল প্রকাশ করে।আর আপনার প্রদত্ত শব্দটাই হয় কী-ওয়ার্ড।যেমন আপনি "bangladesh newspaper" লিখে সার্চ করলেন।এখানে "bangladesh newspaper" হল আপনার সার্চ কী-ওয়ার্ড।এতে সার্চ ইন্জিন আপনাকে অনেক গুলো সাইটের ফলাফল দেখাবে ।এই ফলাফল দেখানোর মানে হল সার্চ ইন্জিন আপনার প্রদত্ত সার্চ কী-ওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে আপনাকে ফলাফল দেখাচ্ছে।এই ফলাফলের তালিকাই যেসকল সাইট আছে তারা সবাই bangladesh newspaper কী-ওয়ার্ড নিয়ে সাইটটি বানিয়েছে।তাহলে বুঝাই যায় যে কী-ওয়ার্ড সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
কেন এই কী-ওয়ার্ড বাছাইকরণআপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কী-ওয়ার্ড তো হল কিন্তু এ আবার বাছাই করবো কেন।আমরা কোন ভালো জিনিস পেতে যেমন বাছাই করি তেমনি সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে ভালো ফল পেতে সঠিক কী-ওয়ার্ড বাছাইয়ের তুলনা হয় না।
আমরা অনেক সময় ভলো ফল পাবার জন্য বিভিন্ন হাই-কম্পিটেশন কী-ওয়ার্ড নিয়ে সাইট তৈরী করে থাকি।যেমন Download Software,Download Movie,Song,Music,Tips ইত্যাদি।এসব কী-ওয়ার্ড গুলো হাই ট্রাফিক সম্পূর্ণ।এক বার যদি এসব কী-ওয়ার্ডের ১ম পেজে থাকতে পারেন তাহলে কেল্লা ফতে।ভিজিটর নিয়া নো চিন্তা।কিন্তু এমন সব হাই-কম্পিটেশন কী-ওয়ার্ডে আছে প্রচুর প্রতিযোগীতা।ভালো ভালো ওয়েবমাষ্টাররা ও মাথার ঘাম পায়ে ফেলেন এসকল কী-ওয়ার্ড নিয়ে।তবে আমরা যেহেতু প্রথম থেকে শুরু করছি তাই এত বড় বড় কী-ওয়ার্ড নিয়ে মাথা ঘামাবো না।তাই আমাদের বের করতে হবে কিভাবে অন্যান কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করে ভালো ফল পাওয়া যায়।আর এই ভালো ভালো কী-ওয়ার্ড পাওয়ার জন্যই আপনার এই কী-ওয়ার্ড বাছাইকরণ।
চমৎকার সব কী-ওয়ার্ড বাছাইয়ের মাধ্যমে আপনি পেতে পারেন অনেক ভালো ট্রাফিক।আসুন দেখা যাক কিভাবে আমরা কী-ওয়ার্ড বাছাই করবো।
কী-ওয়ার্ড বাছাইকরণ প্রক্রিয়াকী-ওয়ার্ড বাছাইকরণের সময় প্রথমে আপনাকে যে জিনিসটাকে মাথায় আনতে হবে তাহল সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য।এখানে আমি বুঝাতে চাচ্ছি যে আপনি যে বিষয় নিয়েই ওয়েব সাইট লিখেন না কেন আপনার সেই বিষয়টা যেন বারবার পাল্টাতে না হয়।যেমন আপনি প্রথমে ভাবলেন যে সফটওয়্যার নিয়ে একটা সাইট করবো।কিছুদূর যাওয়ার পর মনে হলো যে আপনি এই সাইট থেকে তেমন সুবিধা করতে পারবেন না।তাই সেটাকে পরিবর্তন করতে চান।এতে কি হলো।আপনার সময় ও শ্রমের সিস্টেম লস।তাই আগে থেকেই ভাবুন যে কি নিয়ে আপনি শুরু করতে যাচ্ছেন।এতে আপনার লাভ হবে না লস হবে।আগ পাছ ভেবেই তারপর শুরু করুন।
আমরা যেহেতু প্রথমেই ভালো ভালো হাই কম্পিটেশন কী-ওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে পারছি না তাই আমাদের কে এমন কিছু ককী-ওয়ার্ড খুজে বের করতে হবে যার কম্পিটেশন লেভেল কম কিন্তু সেই কী-ওয়ার্ডএ বেশ ভালো ভিজিটর আসে।আর এই কী-ওয়ার্ড খোজার জন্য আপনাকে যেতে হবে এই সাইটে।গুগল এ্যাডওয়াড টুলস থেকে আপনি আপনার কী-ওয়ার্ডটির সার্চ ভলিয়ম সম্পর্কে নাড়ি-নক্ষত্র জানতে পারবেন।যেমন ধরুন আপনার বাছাই করা কী-ওয়ার্ডটি প্রতি মাসে কয়বার সার্চ করা হয়।লোকাল ভাবে কয়জন সার্চ করে সারা বিশ্বে কয়বার সার্চ করা হয়,এই কী-ওয়ার্ডটির Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সার্চ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত ইত্যাদি।
মনে করুন আপনি একটা গান ডাউনলোড করার সাইট বানাতে চান।সেক্ষেত্রে আপনার কী-ওয়ার্ডটি সম্ভবত হবার কথা Download song,।যদি নির্দিষ্ট কোন ডেশের মুভি যেমন হিন্দি মুভির সময় কী-ওয়ার্ডটি হবে Download Hindi song.এই কী-ওয়ার্ডটি অনেক বেশি হাই কম্পিটেশনাল। কিন্তু আমাদেরকে আরো কম কম্পিটেশনের কী-ওয়ার্ড খুজতে হবে।আর এই জন্য আমরা সাহায্য নিতে পারি এই সাইটে।প্রথমে আপনি সাইটে প্রবেশ করে আপনার বাছাইয়ের জন্য কী-ওয়ার্ডটি "Find keywords" টাইপ করুন।এর পর Search বাটনে ক্লিক করুন।
এর পর আপনার সামনে বেশ কিছু ফলাফল আসবে।এখন এই ফলাফলে আপনি আপনার দেয়া কী-ওয়ার্ডটির নানা ধরনের ফলাফল দেখতে পারবেন।যেমন এমাসে কয়বার সার্চ করা হয়।লোকাল ভাবে কয়জন সার্চ করে সারা বিশ্বে কয়বার সার্চ করা হয়,এই কী-ওয়ার্ডটির Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সার্চ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত ইত্যাদি।
তাছাড়া আপনার কী-ওয়ার্ডটির সাথে মিল রেখে আরো অনেক কী-ওয়ার্ড তারা আপনার সামনে নিয়ে আসবে।একান থেকেই আমাদেরকে সঠিক কী-ওয়ার্ডটি বাছাই করতে হবে।আমাদের এই ফলাফলে দেখতে হবে যে কী-ওয়ার্ডটির Competition রেট কম কিন্তু Global Monthly Searches বা Local Monthly Searches তুলনামূলক ভাবে বেশী।যেমন আমরা "Download Of Hindi song" কী-ওয়ার্ডটির দিকে নজর দিতে পারি।দেখুন এই কী-ওয়ার্ডটিতে Competition লেভেল বেশ কম কিন্তু Global Monthly Search Volume প্রায় ৯৯০০।এর অর্থ হল এই কী-ওয়ার্ডটি বিশ্ব ব্যাপি ৯৯০০ বার সার্চ করা হয়েছে।
আবার download hindi songa কী-ওয়ার্ডটিতে নেই কোন Competition লেভেল।কিন্তু Global Monthly Search Volume ৪৮০।আবার download hindi remix কী-ওয়ার্ডটিতে Competition লেভেল মোটামুটি ভাবে ভালো।এর Global Monthly Search Volume ২২২০০।তো আপনি নিজেই ভাবুন যদি এসব কী-ওয়ার্ড আপনি ভালো করে এসইও করেন তাহলে কেমন ফল আসতে পারে।কিন্তু Download Hindi song কী-ওয়ার্ডটিতে প্রথম পেজে থাকতে হলে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে।যা নতুনদের পক্ষে সবসময় সম্ভব হয়না।
এভাবে আপনি আপনার মুল কী-ওয়ার্ডটি থেকে অন্যান্য কী-ওয়ার্ড বাছাই করে তার উপর ভিত্তি করে সাইট বানালে আমার মনে হয় অনেক ভালো ফলাফল পেতে পারবেন।এই জন্য প্রথমে বড় কী-ওয়ার্ড নিয়ে কাজ না করে ছোট কী-ওয়ার্ড নিয়ে কাজ শুরু করুন>দেখবেন বড় কী-ওয়ার্ড এর পিছনে খেটে আপনি ২ মাসে যা করতে পারছেন না তা আপনি ছোট কী-ওয়ার্ডে খাটিয়ে ১৫ দিনেই করতে পারবেন। এ জন্যই তো বলে "বড় যদি হতে চাও ছোট হও আগে"।
অন পেজ অপটিমাইজেশন কি?
সাধারন ভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কে আমরা ২ ভাগে ভাগ করতে পারি।
আমরা একটু গভীর ভাবে বিষয়টিকে চিন্তা করার চেষ্টা করি।
প্রথমে অমাদের ভাবতে হবে আমরা ওয়েব পেজে কি কি কাজ করে থাকি। সাধারন ভাবে আপনার উত্তর হতে পারে লেখা লেখি করি, ছবি বসাই, গান আপলোড করি ফ্লাশ মিডিয়া বসাই ইত্যাদি। প্রায় ৭০% নতুন ওয়েব ডিজাইনাররা এসব নিয়েই ব্যস্ত থাকে।কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর ক্ষেত্রে এসব বিষয় গুলো প্রধানত প্রধান্য পায় না।এসকল বিষয়কে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য উপযোগী করাই হল অন-পেজ অপটিমাইজেশন।ওয়েব পেজে বিভিন্ন ধরনের ট্যাগ ব্যবহার করা,কনটেন্ট লেখায় কলাকৌশল,লিংকের ব্যবহার,ইত্যাদি করে অন-পেজ অপটিমাইজেশন করা হয়।
অন-পেজ অপটিমাইজেশন এর বিষয়বস্তুবেশ কিছু মৌলিক বিষয় নিয়ে অন পেজ অপটিমাইজেশন করা হয়।যেসব বিষয় গুলো সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে আপনার অন-পেজ অপটিমাইজেশন করতে সুবিধা হয়।আসুন দেখে নিই অন-পেজ অপটিমাইজেশনে কি বিষয় অন্তভুক্ত থাকে
১। মেটা ট্যাগ :মেটা ট্যাগ হল HTML এর এমন কিছু ট্যাগ যে গুলো আপনার ওয়েব সাইটের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলোকে সার্চ ইন্জিনের কাছে প্রকাশ করে থাকে।এসকল ট্যাগের মধ্যকার লেখা গুলো ব্রাউজারে প্রকাশ পায় না (টাইটেল ট্যাগ বাদে)।কিন্তু এই ট্যাগ ব্যবহারের ফলে সার্চ ইন্জিন বা অন্য ওয়েব ডেভলপাররা জানতে পারে ওয়েব সাইটের লেখক ,ওয়েব সাইট তৈরীর তারিখ, শেষ আপডেট করার সময় ইত্যাদি। তবে সকল ট্যাগ গুলো SEO তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয় যতটা টাইটেলে,কী ওয়ার্ড,Description ট্যাগ গুলো। এই ৩টি ট্যাগ SEO জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ মূলত আমরা এই তিনটি বিষয় নিয়েই আলোচনা করব।
মেটা ট্যাগ ব্যবহারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তাএতোক্ষণ ধরে মেটাট্যাগ নিয়ে আমি যে বকবকানি করলাম হয়তো মনে আসতে পারে মেটা ট্যাগের প্রয়োজনীয়তা সমন্ধে।আসুন জেনে নিই কি জন্য মেটা ট্যাগের গুলো এতটা গুরুত্বপূর্ণ SEO এর জন্য।
মেটা ট্যাগ ২টি কারণের জন্য SEO তে গুরুত্বর্পর্ণ বিষয় হয়।
আপনার পছন্দের কী- ওয়ার্ডের দ্বারা টাইটেল ট্যাগ লেখার সময় কিছু কিছু বিষয় মাথায় রেখে কাজ করলে এইসও তে সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি হবে। যেমনঃ-
৩।কী-ওয়ার্ড ট্যাগের ব্যবহারকী-ওয়ার্ড ট্যাগ হল আপনার সাইটে যেসকল কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করেন তার একটা সূচিপত্র হিসাবে কাজ করে থাকে।
৪।Description ট্যাগের ব্যবহারDescription ট্যাগটি ব্যবহার করা হয় আপনার সাইটের বা ওয়েব পেজের একটা ছোট Description বা বর্ণনা দেবার জন্য।আমরা যেমন একটা বিশদ বিষয়ের অনেক সময় সংক্ষেপে প্রকাশ করি তেমনি Description ট্যাগের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনকে আমরা আমাদের ওয়েব পেজের একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়া হয়।এটি SERPs পেজে সার্চ ইঞ্জিন গুলো প্রকাশ করে।
কিছু টিপস এর মাধ্যমে আপনি সুন্দর একটা Description আপনার সাইটের জন্য লিখতে পারবেন যেমন
সাইটে <H1> থেকে <H6> ট্যাগ ব্যবহার করুন :
আপনার সাইটের পেজ গুলোতে কোন শিরোনাম ব্যবহার করলে তা অবশ্যই h1,h2,h3,h4,h5,h6 ট্যাগ গুলোর মধ্যে ব্যবহার করুন।কারণ সার্চ ইন্জিন গুলো আপনার ওয়েব সাইটের Bold <b> ,Italic <it> Underine <u> এই ট্যাগ গুলো তাদের এললগারিদমের মধ্যে পড়ে না।তাই সার্চ ইন্জিন <H1> থেকে <H6> ট্যাগ গুলোকে এড করার চেষ্টা করে।কোন সার্চ ইন্জিন যখন কোন পেজ ক্রাউলিং করে তখন সে যদি <H1> থেকে <H6> এর মধ্যে কোন ট্যাগ খুজে পায় তাহলে সে সেটিকে ঐ কন্টেট বা পেজ এর হেডলাইন বা শিরোনাম হিসাবে গ্রহণ করে।তাই অন-পেজ অপটিমাইজেশনে এই ট্যাগ গুলো ব্যবহার করলে সার্চ ইন্জিনের জন্য আপনার সাইট অনেক অংশেই তৈরী হয়ে যাবে।আসুন দেখে আসি কিভাবে ব্যবহার করবেন
৪।সাইটে কী-ওয়ার্ড ব্যবহার।১৫.০৪%১০০% এসইওর মধ্যে ১৫.০৪% স্থান কিন্তু কম নয়।তাই বলা যায় সাইটের ব্যবহারিত কী-ওয়ার্ড সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে বেশ ভূমিকা পালন করে।তাই ভালো ফল পেতে হলে সঠিক কী-ওয়ার্ড এর ব্যবহার আপনাকে অবশ্যই করতে হবে।
৫।রেজিষ্টেশন ও হোস্টিং এর ডাটা।৬.৯১%এই বিষয়টাকে আমরা অনেক গুরুত্ব সহকারে দেখিনা।কিন্তু এসইও তে এর ও অনেক গুরুত্ববহন করে থাকে।এখানে দেখা যাচ্ছে ৬.৯১% এই ওয়েব সাইটের রেজিষ্টেশন ও হোস্টিং এর ডাটা দখলে।তাই যতদূর সম্ভব আপনারা চেষ্টা করবেন ভালো ভালো সব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ডোমেন বা হোস্টিং করার।যেমন ভালো ভালো সাইটের মধ্যে godaddy.com সাইটটি বেশ ভালো।
অনান্য ১১.৫৯%বাদ বাকি অন্য সব মিলে আছে ১১.৫৯%।এর মধ্যে আছে ,ওয়েব সাইটের ভিজির বা ট্রাফিকের পরিমান,সামাজিক ওয়েব সাইটে জনপ্রিয়তা।তবে এসব বিষয় গুলোর সাথে আমি অমত বা কিছুটা দ্বিধার মধ্যে আছি।তাই এসব নিয়ে আপনাদেরকেও বিভ্রান্তির মধ্যে রাখতে চাইনা।
এই এনালাইজিংটা seomoz.com সাইটের।তাছাড়া আরো অনেকে এ ধরনের এসইও এনালাইজিং করে থাকে।উল্লেখ্য যে এখানে একটা বড় বিষয় তারা আপডেট করে নি।তাহল ওয়েব সাইটের লোড স্প্রীড।কেননা গুগল বেশ কিছুদিন আগে ঘোষণা দেয় যে এখন থেকে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে সব কিছুর পাশাপশি সাইটের লোড স্প্রীড ও এর একটা অংশ হিসাবে ধরা হবে।আপনারা অনেক বলতে পারেন এখানে তো পেজ রেংক নিয়ে কোন কথা পেলাম না।পেজ রেংকের কথা অবশ্যই এর মধ্যে আছে যা তারা ব্যাকলিংক ও আনকোর টেক্সটের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছে।কেননা পেজরেংক তো এই দুইয়ের সমন্বয়।
first.........
প্রথমেই কী-ওয়ার্ড কি:
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কী-ওয়ার্ড একটা গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক বিষয়।মূলত কী-ওয়ার্ডকে দুই ভাবে বলা যেতে পারে।১ম টি হচ্ছে যে সকল শব্দসমষ্টিকে কী-ওয়ার্ড বলে নিয়ে আপনি আপনার ওয়েব সাইটটি গঠন করেন তাকে আর ২য় টি হচ্ছে যে সকল মূলশব্দকে আপনি SEO করার জন্য বাছাই করেছেন তাকে কী-ওয়ার্ড।তবে আমার মত ২য় টাই SEO এর জন্য যথার্থ।কেননা SEO এর ভাষায় কী-ওয়ার্ড হল যে শব্দকে নিয়ে আপনি কাজ করবেন।
একটা উদাহারণ দেয়া যাক।যেমন আপনার একটা মুভি ডাউনলোডের সাইট আছে।সেক্ষেত্রে আপনার সাইটের কী-ওয়াড Download movie,Free download movie,movie watch and download এমন হওয়াই স্বভাবিক।আমরা যখন কোন কিছু সার্চ করার জন্য সার্চ বক্সে লিখি তখন সার্চ ইন্জিন সে শব্দের উপর ভিত্তি করেই ফলাফল প্রকাশ করে।আর আপনার প্রদত্ত শব্দটাই হয় কী-ওয়ার্ড।যেমন আপনি "bangladesh newspaper" লিখে সার্চ করলেন।এখানে "bangladesh newspaper" হল আপনার সার্চ কী-ওয়ার্ড।এতে সার্চ ইন্জিন আপনাকে অনেক গুলো সাইটের ফলাফল দেখাবে ।এই ফলাফল দেখানোর মানে হল সার্চ ইন্জিন আপনার প্রদত্ত সার্চ কী-ওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে আপনাকে ফলাফল দেখাচ্ছে।এই ফলাফলের তালিকাই যেসকল সাইট আছে তারা সবাই bangladesh newspaper কী-ওয়ার্ড নিয়ে সাইটটি বানিয়েছে।তাহলে বুঝাই যায় যে কী-ওয়ার্ড সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
কেন এই কী-ওয়ার্ড বাছাইকরণআপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কী-ওয়ার্ড তো হল কিন্তু এ আবার বাছাই করবো কেন।আমরা কোন ভালো জিনিস পেতে যেমন বাছাই করি তেমনি সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে ভালো ফল পেতে সঠিক কী-ওয়ার্ড বাছাইয়ের তুলনা হয় না।
আমরা অনেক সময় ভলো ফল পাবার জন্য বিভিন্ন হাই-কম্পিটেশন কী-ওয়ার্ড নিয়ে সাইট তৈরী করে থাকি।যেমন Download Software,Download Movie,Song,Music,Tips ইত্যাদি।এসব কী-ওয়ার্ড গুলো হাই ট্রাফিক সম্পূর্ণ।এক বার যদি এসব কী-ওয়ার্ডের ১ম পেজে থাকতে পারেন তাহলে কেল্লা ফতে।ভিজিটর নিয়া নো চিন্তা।কিন্তু এমন সব হাই-কম্পিটেশন কী-ওয়ার্ডে আছে প্রচুর প্রতিযোগীতা।ভালো ভালো ওয়েবমাষ্টাররা ও মাথার ঘাম পায়ে ফেলেন এসকল কী-ওয়ার্ড নিয়ে।তবে আমরা যেহেতু প্রথম থেকে শুরু করছি তাই এত বড় বড় কী-ওয়ার্ড নিয়ে মাথা ঘামাবো না।তাই আমাদের বের করতে হবে কিভাবে অন্যান কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করে ভালো ফল পাওয়া যায়।আর এই ভালো ভালো কী-ওয়ার্ড পাওয়ার জন্যই আপনার এই কী-ওয়ার্ড বাছাইকরণ।
চমৎকার সব কী-ওয়ার্ড বাছাইয়ের মাধ্যমে আপনি পেতে পারেন অনেক ভালো ট্রাফিক।আসুন দেখা যাক কিভাবে আমরা কী-ওয়ার্ড বাছাই করবো।
কী-ওয়ার্ড বাছাইকরণ প্রক্রিয়াকী-ওয়ার্ড বাছাইকরণের সময় প্রথমে আপনাকে যে জিনিসটাকে মাথায় আনতে হবে তাহল সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য।এখানে আমি বুঝাতে চাচ্ছি যে আপনি যে বিষয় নিয়েই ওয়েব সাইট লিখেন না কেন আপনার সেই বিষয়টা যেন বারবার পাল্টাতে না হয়।যেমন আপনি প্রথমে ভাবলেন যে সফটওয়্যার নিয়ে একটা সাইট করবো।কিছুদূর যাওয়ার পর মনে হলো যে আপনি এই সাইট থেকে তেমন সুবিধা করতে পারবেন না।তাই সেটাকে পরিবর্তন করতে চান।এতে কি হলো।আপনার সময় ও শ্রমের সিস্টেম লস।তাই আগে থেকেই ভাবুন যে কি নিয়ে আপনি শুরু করতে যাচ্ছেন।এতে আপনার লাভ হবে না লস হবে।আগ পাছ ভেবেই তারপর শুরু করুন।
আমরা যেহেতু প্রথমেই ভালো ভালো হাই কম্পিটেশন কী-ওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে পারছি না তাই আমাদের কে এমন কিছু ককী-ওয়ার্ড খুজে বের করতে হবে যার কম্পিটেশন লেভেল কম কিন্তু সেই কী-ওয়ার্ডএ বেশ ভালো ভিজিটর আসে।আর এই কী-ওয়ার্ড খোজার জন্য আপনাকে যেতে হবে এই সাইটে।গুগল এ্যাডওয়াড টুলস থেকে আপনি আপনার কী-ওয়ার্ডটির সার্চ ভলিয়ম সম্পর্কে নাড়ি-নক্ষত্র জানতে পারবেন।যেমন ধরুন আপনার বাছাই করা কী-ওয়ার্ডটি প্রতি মাসে কয়বার সার্চ করা হয়।লোকাল ভাবে কয়জন সার্চ করে সারা বিশ্বে কয়বার সার্চ করা হয়,এই কী-ওয়ার্ডটির Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সার্চ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত ইত্যাদি।
মনে করুন আপনি একটা গান ডাউনলোড করার সাইট বানাতে চান।সেক্ষেত্রে আপনার কী-ওয়ার্ডটি সম্ভবত হবার কথা Download song,।যদি নির্দিষ্ট কোন ডেশের মুভি যেমন হিন্দি মুভির সময় কী-ওয়ার্ডটি হবে Download Hindi song.এই কী-ওয়ার্ডটি অনেক বেশি হাই কম্পিটেশনাল। কিন্তু আমাদেরকে আরো কম কম্পিটেশনের কী-ওয়ার্ড খুজতে হবে।আর এই জন্য আমরা সাহায্য নিতে পারি এই সাইটে।প্রথমে আপনি সাইটে প্রবেশ করে আপনার বাছাইয়ের জন্য কী-ওয়ার্ডটি "Find keywords" টাইপ করুন।এর পর Search বাটনে ক্লিক করুন।
এর পর আপনার সামনে বেশ কিছু ফলাফল আসবে।এখন এই ফলাফলে আপনি আপনার দেয়া কী-ওয়ার্ডটির নানা ধরনের ফলাফল দেখতে পারবেন।যেমন এমাসে কয়বার সার্চ করা হয়।লোকাল ভাবে কয়জন সার্চ করে সারা বিশ্বে কয়বার সার্চ করা হয়,এই কী-ওয়ার্ডটির Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সার্চ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত ইত্যাদি।
তাছাড়া আপনার কী-ওয়ার্ডটির সাথে মিল রেখে আরো অনেক কী-ওয়ার্ড তারা আপনার সামনে নিয়ে আসবে।একান থেকেই আমাদেরকে সঠিক কী-ওয়ার্ডটি বাছাই করতে হবে।আমাদের এই ফলাফলে দেখতে হবে যে কী-ওয়ার্ডটির Competition রেট কম কিন্তু Global Monthly Searches বা Local Monthly Searches তুলনামূলক ভাবে বেশী।যেমন আমরা "Download Of Hindi song" কী-ওয়ার্ডটির দিকে নজর দিতে পারি।দেখুন এই কী-ওয়ার্ডটিতে Competition লেভেল বেশ কম কিন্তু Global Monthly Search Volume প্রায় ৯৯০০।এর অর্থ হল এই কী-ওয়ার্ডটি বিশ্ব ব্যাপি ৯৯০০ বার সার্চ করা হয়েছে।
আবার download hindi songa কী-ওয়ার্ডটিতে নেই কোন Competition লেভেল।কিন্তু Global Monthly Search Volume ৪৮০।আবার download hindi remix কী-ওয়ার্ডটিতে Competition লেভেল মোটামুটি ভাবে ভালো।এর Global Monthly Search Volume ২২২০০।তো আপনি নিজেই ভাবুন যদি এসব কী-ওয়ার্ড আপনি ভালো করে এসইও করেন তাহলে কেমন ফল আসতে পারে।কিন্তু Download Hindi song কী-ওয়ার্ডটিতে প্রথম পেজে থাকতে হলে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে।যা নতুনদের পক্ষে সবসময় সম্ভব হয়না।
এভাবে আপনি আপনার মুল কী-ওয়ার্ডটি থেকে অন্যান্য কী-ওয়ার্ড বাছাই করে তার উপর ভিত্তি করে সাইট বানালে আমার মনে হয় অনেক ভালো ফলাফল পেতে পারবেন।এই জন্য প্রথমে বড় কী-ওয়ার্ড নিয়ে কাজ না করে ছোট কী-ওয়ার্ড নিয়ে কাজ শুরু করুন>দেখবেন বড় কী-ওয়ার্ড এর পিছনে খেটে আপনি ২ মাসে যা করতে পারছেন না তা আপনি ছোট কী-ওয়ার্ডে খাটিয়ে ১৫ দিনেই করতে পারবেন। এ জন্যই তো বলে "বড় যদি হতে চাও ছোট হও আগে"।
অন পেজ অপটিমাইজেশন কি?
সাধারন ভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কে আমরা ২ ভাগে ভাগ করতে পারি।
- ১।অন পেজ অপটিমাইজেশন (On-Page Optimization)
- ২।অফ পেজ আপটইমাইজেশন (Off-Page Optimization)
আমরা একটু গভীর ভাবে বিষয়টিকে চিন্তা করার চেষ্টা করি।
প্রথমে অমাদের ভাবতে হবে আমরা ওয়েব পেজে কি কি কাজ করে থাকি। সাধারন ভাবে আপনার উত্তর হতে পারে লেখা লেখি করি, ছবি বসাই, গান আপলোড করি ফ্লাশ মিডিয়া বসাই ইত্যাদি। প্রায় ৭০% নতুন ওয়েব ডিজাইনাররা এসব নিয়েই ব্যস্ত থাকে।কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর ক্ষেত্রে এসব বিষয় গুলো প্রধানত প্রধান্য পায় না।এসকল বিষয়কে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য উপযোগী করাই হল অন-পেজ অপটিমাইজেশন।ওয়েব পেজে বিভিন্ন ধরনের ট্যাগ ব্যবহার করা,কনটেন্ট লেখায় কলাকৌশল,লিংকের ব্যবহার,ইত্যাদি করে অন-পেজ অপটিমাইজেশন করা হয়।
অন-পেজ অপটিমাইজেশন এর বিষয়বস্তুবেশ কিছু মৌলিক বিষয় নিয়ে অন পেজ অপটিমাইজেশন করা হয়।যেসব বিষয় গুলো সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে আপনার অন-পেজ অপটিমাইজেশন করতে সুবিধা হয়।আসুন দেখে নিই অন-পেজ অপটিমাইজেশনে কি বিষয় অন্তভুক্ত থাকে
- ১।মেটা ট্যাগের ব্যবহার
- ২।টাইটেলে ট্যাগের ব্যবহার
- ৩।কী-ওয়ার্ড ট্যাগের ব্যবহার
- ৪।Description ট্যাগের ব্যবহার
- ৫।ALT ট্যাগের ব্যবহার
- ৬।h1-h6 ট্যাগের ব্যবহার
- ৭।পেজ - ফাইলের নামকরন
- ৮।কী ওয়ার্ড সমৃদ্ধ কনটেন্ট বনানো
- ৯।XML Sitemaps তৈরী করণ ইত্যাদি।
১। মেটা ট্যাগ :মেটা ট্যাগ হল HTML এর এমন কিছু ট্যাগ যে গুলো আপনার ওয়েব সাইটের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলোকে সার্চ ইন্জিনের কাছে প্রকাশ করে থাকে।এসকল ট্যাগের মধ্যকার লেখা গুলো ব্রাউজারে প্রকাশ পায় না (টাইটেল ট্যাগ বাদে)।কিন্তু এই ট্যাগ ব্যবহারের ফলে সার্চ ইন্জিন বা অন্য ওয়েব ডেভলপাররা জানতে পারে ওয়েব সাইটের লেখক ,ওয়েব সাইট তৈরীর তারিখ, শেষ আপডেট করার সময় ইত্যাদি। তবে সকল ট্যাগ গুলো SEO তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয় যতটা টাইটেলে,কী ওয়ার্ড,Description ট্যাগ গুলো। এই ৩টি ট্যাগ SEO জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ মূলত আমরা এই তিনটি বিষয় নিয়েই আলোচনা করব।
মেটা ট্যাগ ব্যবহারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তাএতোক্ষণ ধরে মেটাট্যাগ নিয়ে আমি যে বকবকানি করলাম হয়তো মনে আসতে পারে মেটা ট্যাগের প্রয়োজনীয়তা সমন্ধে।আসুন জেনে নিই কি জন্য মেটা ট্যাগের গুলো এতটা গুরুত্বপূর্ণ SEO এর জন্য।
মেটা ট্যাগ ২টি কারণের জন্য SEO তে গুরুত্বর্পর্ণ বিষয় হয়।
- ১। মেটা ট্যাগ SERPs (Search Engine Result Page) সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্টের পেজে সাইটের তথ্য সরবারাহ করতে সাহায্যে করে।
- ২। মেটা ট্যাগের মাধ্যমে আপনার ওয়েব সাইটকে SEO তে ভাল স্থানে রাখার পাশাপাশি সাইটের অন্যান্য অংশ বিভিন্ন ভিজিটরদের কাছে প্রকাশ পায়।
এবার আসি মেটা ট্যাগের বর্ণনায়।
আপনার পছন্দের কী- ওয়ার্ডের দ্বারা টাইটেল ট্যাগ লেখার সময় কিছু কিছু বিষয় মাথায় রেখে কাজ করলে এইসও তে সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি হবে। যেমনঃ-
- ১। টাইটেলকে ৬৫ অক্ষরের মধ্যে রাখুন।
- ২। যথাসম্ভব ছোট করে টাইটেল দিন, আবার বেশি ছোট করতে গিয়ে অদ্ভুত করে ফেলার দরকার নেই।টাইটেল আপনার দেয়া টার্গেটকৃত কীওয়ার্ডটি ব্যবহার করুন।
- ৩। এ ধরণের চিহ্ন যেমন- ( @, #,!,%,^,() ....) ইত্যাদি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
- ৪।টাইটেল ট্যাগটিকে এমন ভাবে লিখবেন যাতে করে যে কেউ আপনার টাইটেল পড়ে সাইটে প্রবেশ করতে আগ্রহী হয়।
৩।কী-ওয়ার্ড ট্যাগের ব্যবহারকী-ওয়ার্ড ট্যাগ হল আপনার সাইটে যেসকল কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করেন তার একটা সূচিপত্র হিসাবে কাজ করে থাকে।
৪।Description ট্যাগের ব্যবহারDescription ট্যাগটি ব্যবহার করা হয় আপনার সাইটের বা ওয়েব পেজের একটা ছোট Description বা বর্ণনা দেবার জন্য।আমরা যেমন একটা বিশদ বিষয়ের অনেক সময় সংক্ষেপে প্রকাশ করি তেমনি Description ট্যাগের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনকে আমরা আমাদের ওয়েব পেজের একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়া হয়।এটি SERPs পেজে সার্চ ইঞ্জিন গুলো প্রকাশ করে।
কিছু টিপস এর মাধ্যমে আপনি সুন্দর একটা Description আপনার সাইটের জন্য লিখতে পারবেন যেমন
- ১। আপনার Description টি ২৫০ অক্ষরের মধ্যে রাখুন।কেননা প্রায় সকল সার্চ ইঞ্জিন ২৫০ অক্ষরের বেশী তাদের SERPs পেজে প্রকাশ করে না।
- ২।এই ট্যাগে বানান যেন ভুল যায় না সেদিকে খেয়াল রাখুন।
- ৩।ট্যাগটিতে আপনার পছন্দের কী-ওয়ার্ড লিখুন।তবে খেয়াল রাখবেন কোন কী-ওয়ার্ড বা বিষয় যেমন ৩ বারের বেশি ব্যবহার না করা হয়।
সাইটে <H1> থেকে <H6> ট্যাগ ব্যবহার করুন :
আপনার সাইটের পেজ গুলোতে কোন শিরোনাম ব্যবহার করলে তা অবশ্যই h1,h2,h3,h4,h5,h6 ট্যাগ গুলোর মধ্যে ব্যবহার করুন।কারণ সার্চ ইন্জিন গুলো আপনার ওয়েব সাইটের Bold <b> ,Italic <it> Underine <u> এই ট্যাগ গুলো তাদের এললগারিদমের মধ্যে পড়ে না।তাই সার্চ ইন্জিন <H1> থেকে <H6> ট্যাগ গুলোকে এড করার চেষ্টা করে।কোন সার্চ ইন্জিন যখন কোন পেজ ক্রাউলিং করে তখন সে যদি <H1> থেকে <H6> এর মধ্যে কোন ট্যাগ খুজে পায় তাহলে সে সেটিকে ঐ কন্টেট বা পেজ এর হেডলাইন বা শিরোনাম হিসাবে গ্রহণ করে।তাই অন-পেজ অপটিমাইজেশনে এই ট্যাগ গুলো ব্যবহার করলে সার্চ ইন্জিনের জন্য আপনার সাইট অনেক অংশেই তৈরী হয়ে যাবে।আসুন দেখে আসি কিভাবে ব্যবহার করবেন
পেজ বা ফাইলের নামকরন করুন কী-ওয়ার্ড দিয়ে।এটি ও অন -পেজ অপটিমাইজেশনের জন্য আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আমরা অনেকে যখন কোন পেজ তৈরি করি তখন তার একটি নাম দেয়ার প্রয়োজন হয়।যেমন সেটি হতে পারে yourdomin.com/nedf48718?p=5000 বা yourdomain.com/how-to-get-a-free-seo-tips.html।আচ্ছা বলুনতো কোনটি আপনার কাছে সবচেয়ে সহজবোধ্য মনে হচ্ছে?ঠিক তাই ২য় টিই আপনার কাছে সহজবোধ্য মনে হওয়ার কথা।করণ আপনি ঐ লিংক দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন যে ঐ পেজের মধ্যে কি আছে।তাই আপনার মত সার্চ ইন্জিনদের কাছে ও ২য় লিংকটিই সহজবোধ্য মনে হবে।তাই আপনি যখন কোন পেজ বা ফাইলের নামকরণ করবেন তখন অবশ্যই সেটা অর্থপূর্ণ বা কী-ওয়ার্ড সমৃদ্ধ নাম ব্যবহার করবেন।
দেখুন নিচের ছবিতে top 10 tips seo লিখে সার্চ দিলে যে যে লিংক গুলো আসে তাদের সবার পেজেই কিন্তু ঐ কী-ওয়ার্ড সমৃদ্ধ নাম ব্যবহার করেছে।
আসুন দেখে নেই এর কিছু টিপস
- ১।সাইটের পেজের নামে আপনার টার্গেটকৃত কী-ওয়ার্ডটি রাখুন।ধরুন আপনি "free seo tips for my new website" এই ধরনের কী-ওয়ার্ডকে টার্গেট করে পেজটি বানলেন তাহলে আপনি আপনার পেজের নাম রাখতে পারেন "how-can-get-free-seo-tips-for-my new website.html
- ২।পেজের নাম দেয়ার সময় হাইফেন ( - ) ব্যবহার করুন।_, !, (), @,$ এই ধরনের অক্ষর ব্যবহার করবেন না।কারন সার্চ ইন্জিন এই ধরনের অক্ষর ইনডেক্স করে না।
- ৩।ফাইল বা পেজের নাম দেয়ার সময় a,in,of,to, এমন অক্ষর গুলো ব্যবহার করবেন না।কারণ এগুলোকে সার্চ ইন্জিন "Skipping Word" বলে
- ৪।ওয়েব পেজের এক্সটেইনশন .html ,.htm .php রাখা ভালো।
তাই XML Sitemaps হল আপনার সব পেজ গুলোকে দ্রুত ইনডেক্স করানোর জন্য সবচেয়ে ভালো উপায়। তাই আপনি আপনার সাইটের SEO জন্য একটি XML Sitemaps তৈরী করা অবশ্যই প্রয়োজন।
XML Sitemaps তৈরী হয়ে গেলে আপনি সেটা আপনার সাইটে আপলোড করবেন এবং তা বিভিন্ন সার্চ ইন্জিনের ওয়েবমাষ্টার টুলস এ এড করিয়ে নিবেন।এ বিষয়ে আমি কিভাবে গুগল ওয়েব মাষ্টার টুলস এ সাইটমাপ এড করা যায় তা একটি টিউন আছে।
যেভাবে গুগলে xml সাইট ম্যাপ সাবমিট করবেন :এই হলো আমার আজকে টিউন।আশা করি আপনাদের কাজে আসবে।আর এসইও এর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো কোন কাজ করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে।কেননা আপনার ভাবার কোন অবকাশ নেই যে আপনার সাইট একদিনেই গুগলের ১ম পেজ এ চলে আসবে।তাই ধীরে ধীরে এগুতে থাকুন আর সবসময় আপনার ওয়েব সাইটকে আপডেট রাখার চেষ্টা করুন।
ব্যাকলিংক কি: ব্যাকলিংক এর মানে হলো একটি সাইট থেকে আপনার সাইটের জন্য লিংক পাওয়া।মনে করুন আপনার একটি ওয়েব সাইট আছে এবং সেই সাইটের লিংকটি আপনি অন্য একটি সাইটে রাখলেন।তাহলে আপনি আপনার সাইটের জন্য একটি ব্যাকলিংক পাবেন সেই সাইট থেকে যেখানে আপনি আপনার সাইটের লিংক দিয়েছিলেন।
আপনার সাইট যদি A হয় এবং আপনি যে সাইটে আপনার সাইটের লিংকটি দিবেন সেটি যদি B হয় তাহলে ব্যাকলিং হিসাবে বলতে গেলে আপনি B সাইট থেকে একটি ব্যাকলিংক পেলেন।এভাবে আপনি আপনার সাইটের লিংক যতগুলো সাইটে দিবেন আপনি ততো ব্যাকলিংক পাবেন।আর সার্চ ইন্জিন অপটিমাজেশন এ এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে ধরা হয়।
অর্থ্যাৎ আমরা এক কথায় বলতে পারি যে'অন্য সাইট থেকে আমরা আমাদের নিজেদের সাইটে যে ইনকামিং লিংক পাই তাকে ব্যাকলিংক বলে"
কেন এই ব্যাকলিংক: ব্যাকলিংক এর কথা মনে পড়লেই আমার মনে পড়ে আমাদের দেশের বড় বড় নেতাদের কথা,কি অবাক হচ্ছেন আমার কথা শুনে?আমি ব্যাকলিংক এর প্রয়োজনীয়তার কথা বললেই সবাকেই এই নেতাদের সাথে তুলনা করতে বলি।কিভাবে?
লোকবল সবচেয়ে বড় বল।মনে করুন আপনার অনেক টাকা পয়সা আছে কিন্তু কাজ করার জন্য কোন লোকেই আপনি পেলেন না তাহলে কি টাকা পয়সার কোন মুল্য আছে? না নেই।সেভাবেই একজন প্রভাবশালী নেতাও কিন্তু একা কোন মূল্য নেই।দেখবেন যে সে সবসময় চায় তার অনেক অনেক সাঙ্গ-পাঙ্গ ( লোকবল ) থাকুক।কেননা লোকবল যত বেশি হবে তার ক্ষমতার প্রভাবও ততো বেশি হবে।ফলে সে সব জায়গায় সে তার প্রভাব আরো বেশি করে খাটাতে পারবে।কিংবা যখন সে কোন কাজ করতে যাবে তখন যদি তার পক্ষেই সবাই ভোট বা সম্মতি দেয় তাহলে তার কাজ ও গ্রহনযোগ্যতাও অনেকাংশে বাড়বে।অতএবে সে বনে যাবে একজন পাওয়ার ফুল ম্যান হিসাবে
সার্চ ইন্জিন এর কাছে ব্যাকলিংক ও তেমনি।একটি সাইটের গুরুত্ব ও গ্রহনযোগ্যতা বাড়াতে ব্যাকলিংক বড়ানোর কোন বিকল্পই হয় না।এক একটি ব্যাকলিংক আপনার জন্য ভোট স্বরূপ।এর জন্য সার্চ ইন্জিন সবসময় খুজে বেড়ায় কোন সাইটের ব্যাকলিংক বেশি।কেননা আপনি ও হয়তো কখনো চাইবেন না একজন অযোগ্য প্রার্থীকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসাতে।এর জন্য সার্চ ইন্জিন ও তাদের প্রথম পেজটির জন্য বেশি গুরুত্ব দেয় ব্যাকলিংককে।
আর গুগল এই গুরুত্বকে সবার সামনে প্রকাশ করার জন্যই ব্যাবস্থা রেখেছে PageRank এর।পেজরেংক এর মাধ্যেম গুগল প্রকাশ করে যে ওয়েবসাইটটির গুরুত্ব বা রেংক কতটুকু।
অর্থ্যাৎ আমরা এক কথায় বলতে পারি যে'অন্য সাইট থেকে আমরা আমাদের নিজেদের সাইটে যে ইনকামিং লিংক পাই তাকে ব্যাকলিংক বলে"
কেন এই ব্যাকলিংক: ব্যাকলিংক এর কথা মনে পড়লেই আমার মনে পড়ে আমাদের দেশের বড় বড় নেতাদের কথা,কি অবাক হচ্ছেন আমার কথা শুনে?আমি ব্যাকলিংক এর প্রয়োজনীয়তার কথা বললেই সবাকেই এই নেতাদের সাথে তুলনা করতে বলি।কিভাবে?
লোকবল সবচেয়ে বড় বল।মনে করুন আপনার অনেক টাকা পয়সা আছে কিন্তু কাজ করার জন্য কোন লোকেই আপনি পেলেন না তাহলে কি টাকা পয়সার কোন মুল্য আছে? না নেই।সেভাবেই একজন প্রভাবশালী নেতাও কিন্তু একা কোন মূল্য নেই।দেখবেন যে সে সবসময় চায় তার অনেক অনেক সাঙ্গ-পাঙ্গ ( লোকবল ) থাকুক।কেননা লোকবল যত বেশি হবে তার ক্ষমতার প্রভাবও ততো বেশি হবে।ফলে সে সব জায়গায় সে তার প্রভাব আরো বেশি করে খাটাতে পারবে।কিংবা যখন সে কোন কাজ করতে যাবে তখন যদি তার পক্ষেই সবাই ভোট বা সম্মতি দেয় তাহলে তার কাজ ও গ্রহনযোগ্যতাও অনেকাংশে বাড়বে।অতএবে সে বনে যাবে একজন পাওয়ার ফুল ম্যান হিসাবে
সার্চ ইন্জিন এর কাছে ব্যাকলিংক ও তেমনি।একটি সাইটের গুরুত্ব ও গ্রহনযোগ্যতা বাড়াতে ব্যাকলিংক বড়ানোর কোন বিকল্পই হয় না।এক একটি ব্যাকলিংক আপনার জন্য ভোট স্বরূপ।এর জন্য সার্চ ইন্জিন সবসময় খুজে বেড়ায় কোন সাইটের ব্যাকলিংক বেশি।কেননা আপনি ও হয়তো কখনো চাইবেন না একজন অযোগ্য প্রার্থীকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসাতে।এর জন্য সার্চ ইন্জিন ও তাদের প্রথম পেজটির জন্য বেশি গুরুত্ব দেয় ব্যাকলিংককে।
আর গুগল এই গুরুত্বকে সবার সামনে প্রকাশ করার জন্যই ব্যাবস্থা রেখেছে PageRank এর।পেজরেংক এর মাধ্যেম গুগল প্রকাশ করে যে ওয়েবসাইটটির গুরুত্ব বা রেংক কতটুকু।
অতএবে এ থেকে প্রমাণিত হয় যে আপনার পেজ রেংক বাড়ানোর জন্য ও সবচেয়ে দরকার ব্যাকলিংক বাড়ানো।
আবার মনে করুন একজন মানুষের পিছনে ১০০ লোক আছে।এর মধ্যে ৬০ জনই হল অন্ধ,বোবা, খোড়া ইত্যাদি।তাহলে কি হলো? তার কি ১০০ জন মানুষের কাজ ঐ লোক গুলো দিয়ে করা সম্ভব?কখনোই না।কারণ ১০০ জন লোক থাকলে ও তাদের জোর ও ক্ষমতা ২০ পরিপূরণ মানুষের সমান।তাছাড়া কোন কম্পানীও কিন্তু এমন অযোগ্য প্রথীকে কোন বড় পদে নিয়োগ দেয় না।
সার্চ ইন্জিন ও তার ব্যাতিক্রম নয়।আপনার হয়তো ১০০ টি ব্যাকলিংক আছে।কিন্তু আপনি যে পেজ থেকে আপনি ব্যাকলিংক পেয়েছেন সেগুলো যদি সার্চ ইন্জিনের কাছে কোন গুরুত্ব নাই থাকে তাহলে সেই ১০০টি ব্যাকলিং দিয়ে কোন লাভ নেই।সেগুলো হবে ভালো ভালো ২০টি ব্যাক লিংকের সমান।এমন আছে যে আপনার ১ টি PR 5-9 ব্যাকলিংকই পেজরেংক শূন্য ১০০টি ব্যাকলিংক এর সমান।
তাই যেন তেন বা মূল্যহীন ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য অযথা সময় নষ্ট করবেন না ।সময় দিন এমন ব্যাকলিংক পেতে যেখান থেকে আপনি নিশ্চিত সুফল পাবেন। যদিও একটু বেশি সময় বা কষ্ট হয় তার পর ও আপনি চেষ্টা করে যাবেন।
আশা করি আপনারা সহজেই বুঝতে পারলেন যে ব্যাকলিংক কতটা গুরুত্বপূর্ণ।তাই সবসময় চেষ্টা করুন অন পেজ অপটিমাইজেশনের সাথে সাথে ব্যাকলিংক ও বড়ান সমান ভাব।প্রতেহ্য রুটিনের সাথে ২০-৩০ মিনিট বা তার ও বেশি সময় দিন শুধুমাত্র ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য।
সময় ভাগ করে কার করুন অনপেজ অপটমাজেশন ও অফপেজ অপটিমাইজেশন নিয়ে।সাফল্য আপনার হাতে আসবেই আসবে।
কিভাবে পাবেন ব্যাকলিংক : ইন্টারনেট এ পাওয়া যায় না এমন কিছুই নেই শুধুমাত্র হাত দিয়ে স্পর্শ করা ছাড়া।তাই আপনি আপনার ব্যাকলিংক ও খুজে পাবেন ইন্টারনেটেই।আসুন দেখে নেই কিভাবে কিভাবে আপনি ব্যাকলিংক পাবেন আপনার ওয়েব সাইটের জন্য
ফোরাম সাইট কেমন উপযোগী ব্যাকলিংকের জন্যআপনার সাইটের ব্যাকলিংক এর জন্য ফোরমান সাই খুবই উপযোগী।এক কথায় বলতে গেলে Dofollow ব্যাকলিংক এর জন্য ফোরাম সাইট গুলো অসাধারণ।আর আপনি আপনার সাইটের ব্যাকলিংক পেতে পারেন পোষ্টের মাধ্যমে ,সিগন্যাচার ও কমেন্ট এর মাধ্যমে।যারা টুকিটাকি ফোরাম সাইটে ঘোরাঘুরি করেন তারা এই বিষয়ে বেশ ভালোই জানবেন আশা করি।
আর ব্যাকলিংক এর জন্য যেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ তা হলো Dofollow ব্যাকলিংক।যেটা ফোরাম সাইটের সবসময় বিল্ড আপ অবস্থায় থাকে।আর এখানেই বড় সুবিধা।কেননা নো ফলো লিংক ব্যাকলিংকের জন্য কোন মূল্য নেই।
আসুন একটু দেখে নেই কিভাবে ফোরামের জন্য ব্যাকলিংক তৈরী করবেন।
রেজিষ্ট্যেশন :আপনি যে ফোরামে আপনার সাইটের ব্যাকলিংক তৈরি করবেন সেটাতে রেজিষ্ট্যেশন করুন।উদাহারণ হিসাবে আমি আপনাদেরকে http://forums.webconfs.com/ ব্যবহার করে দেখাবো।
প্রথমে ফোরামে প্রবেশ করে Register এ ক্লিক করুন।
এবার আপনি ফোরাম এর রুলস এ সম্মতি প্রদান করে Register এ ক্লিক করুন।
এবার আপনার সামনে যাবতীয় তথ্য দিয়ে তা সম্পূর্ণ করুন।এবার ইমেইল ভেরিফিকেশন এর মাধ্যমে আপনার যাবতীয় কার্য সম্পাদন করুন।
প্রোফাইল সেটিং করুনরেজিষ্ট্যেশন শেষ হয়ে গেলে এর পর আপনার কাজ হবে আপনার প্রোফাইল সেটিং করতে হবে।সবসময় মনে রাখবেন যে আপনি কখনো স্প্যামিং এর জন্য ফোরামকে ব্যবহার করবেন না।সবসময় কমেন্ট বা পোস্ট করুন বিষয় ভিত্তি অনুসারে।চেষ্টা করুন কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে।
যাই হোক প্রোফাইলে গিয়ে দেখবেন যে Home Page URL এর অপশন আছে।ওখানে আপনি আপনার সাইটের লিংক ব্যবহার করুন।তাছাড়া অন্য বিষয় গুলো না দিলেও চলবে।
সিগ্যনেচার সেটিং করুনব্যাকলিংক এর জন্য এটাই আপনার সবচেয়ে বড় কাজ ।এর জন্য আপনি আপনার কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Edit Signature এ যান।এবার ওখান থেকে আপনি আপনার সাইটের জন্য একটি কী-ওয়ার্ড বাছাই করুন।যেমন আমি আমার সাইটের জন্য কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করেছি SEO Tutorial ।আপনি এখানে কখনোই শুধুমাত্র সাইটের লিংক ব্যবহার করবেন না।কেননা আপনি যদি আমার মত কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করেন তাহলে সেটা ব্যাকলিংক এর এনকোর টেক্স হিসাবে ব্যবহারিত হবে।এই এনকোর টেক্স ব্যাকলিংক ও সার্চ ইন্জিনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এবার আপনি এই লেখাটিকে সিলেক্ট করে আপনি ইমেজে দেখানো অংশে ক্লিক করে হাইপারলিংক এ আপনার সাইটের লিংক যোগ করুন।
এবার Save Change এ ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
এবার যখনই আপনি ঐ ফোরামে কোন পোষ্ট বা কমেন্ট করবেন তখন সেখানেই আপানর সাইটের লিংক দেখতে পাবেন।
আপনি ফোরামের রুলস অনুযায়ী এক বা একাধিক লিংক ব্যবহার করতে পারেন।
পোষ্ট ও কমেন্ট করুনব্যাকলিংক পাবার জন্য আপনাকে ফোরাম গুলোতে কমেন্ট ও পোষ্ট করতে হবে।প্রথম দিকে কমেন্ট দিয়ে শুরু করতে পারেন।কমেন্ট করার ব্যাপারে কি সতর্কতা অবলম্বন করুন।
কিছু হাই পেজ রেংক ফোরাম সাইটনিচে আমি আপনাদেরকে কিছু হাই (PR1-PR7) পেজ রেংক ফোরামের তালিকা দিলাম।আপনার আপাতত চেষ্টা করতে থাকুন এর ফোরাম গুলো দিয়ে কিভাবে ব্যাকলিংক এর জন্য ফোরমান সাইটকে সেট আপ করতে হয়।
1 V7nForum
2 Blogger Forum
3 Submit express Forum
4 Harmony Central forum
5 Joomla Forum
6 Search engine watch Forum
7 CNET Forum
8 Mysql Forum
9 Digital point Forum
10 Affiliate Marketing Forum
11 Blogger Talk forum
12 Site Point Forum
13 Warrior forum
14 Adult webmaster Info forum
15 Blogger Forum
16 Business Forum
17 Capital Forum
18 Deviantart
19 DD Forum
20 Domain Name Forum
21 File Sharing Forum
22 Free Advertising Forum
23 Geek Village Forum
24 HTML Forum
25 MyGame Builder Forum
26 PhpBB Forum
27 Search Engine Forum
28 Search Engine Roundtable
29 SEO Forum Australia
30 SEO Forum
31 Siteowners Forum
32 Webhosting Forum
33 Directory junction Forum
ফোরামের রেজিস্টেশনের মাধ্যমে .edu ও .gov ব্যাকলিংকআপনি ফোরামের মাধ্যমে আপনার ব্যাকলিংক বাড়াতে পারেন।বিশেষ করে phpBB2 তে যেসকল সাইট থাকে সেখানে যদি কেবল মাত্র রেজিষ্টেশন করে আপনার সাইটের লিংক টি দিয়ে দেন তাহোলেই আপনি একটি ব্যাকলিংক পাবেন।আপনারা হয়তো জানেন সাধারণত .edu ও .gov সাইটের ফোরাম সবার জন্য উন্মক্ত থাকে না।কিন্তু অনেক সাইটে কিন্তু উন্মক্ত থাকে মেম্বার হওয়ার জন্য।আর আপনাকে ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য ঐ সকল সাইটের মেম্বার হতে হবে।যেমন এই সাইটটি দেখুন।এটি একটি phpBB2 ফোরাম সাইটের মেম্বার লিস্ট।অর্থ্যাৎ এই ফোরামে কে কে মেম্বার আছে তাদের লিস্ট দেয়া আছে।আপনার লক্ষ করলে দেখতে পাবেন যে ঐসকল মেম্বার লিস্টে মেম্বারদের বেশ কিছু তথ্য দেয়া আছে যেমন Username ,Email,Location,Joined,Posts ও Website।তার মানে মেম্বার লিস্টে আপনি ওয়েবসাইটের ও লিংক প্রকাশ করতে পারবেন।ফলে ওখান থেকে আপনি ১টি ব্যাকলিংক পাবেন।
এখন আসুন দেখি কিভাবে এই ধরনের ওয়েব সাইট খুজবেন
Google.com এ যান এবং সার্চ বক্সে লিখুন inurl:.edu inurl:/phpBB2/memberlist.php এবং সার্চ করুন। দেখবেন আপানর সামনে ১২,৫০০ টি .edu সাইটের মেম্বার লিস্ট চলে এসেছে
এবার খালি আপনি ঐসকল সাইটে যান আর রেজিষ্টেশন করুন। রেজিষ্টশন করা সময় Registration Information এর সকল তথ্য আপনাকে পূরণ করতে হবে।আর অবশ্যই আপনি Profile Information এ গিয়ে Website: বক্সে আপনার সাইটের লিংক দিয়ে রেজিস্টার করবেন।
তবেই আপনি ব্যাকলিংক পাবেন। তা ছাড়া আপনাকে অন্য কোন কিছু পূরণ করার দরকার নেই।
রেজিস্টার হয়ে গেলে আপনি দেখতে পাবেন যে আপনি আপনার সাইটের লিংক স হ মেম্বার লিস্টে চলে এসেছেন।আশা করা যায় ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যেই আপনি ব্যাকলিংক পেয়ে যাবেন।
.gov সাইটের জন্য সার্চ বক্সে কমান্ড লিখুন inurl:.gov inurl:/phpBB2/memberlist.php এবং একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
ওয়ার্ডপ্রেস সাইট গুলোতে কমেন্টের মাধ্যমেইন্টারনেটে .edu ও .gov সাইট গুলোর ব্লগের জন্য তারা ওয়ার্ডপ্রেসকে বেছে নেয়।ফলে সেখানে কমেন্ট করারও অনেক সুযোগ থাকে।তাই আপনি যদি .edu ও .gov সাইট থেকে ব্যাকলিংক পেতে চান তাহলে খুজে বের করতে হবে ঐসকল সাইট যেখানে গিয়ে আপনি কমেন্ট করতে পারেন।আর খুজে বের করার জন্য গুগল এ গিয়ে সার্চ দিন inurl:.edu inurl:blog "powered by wordpress" লিখে দেখবেন তাহলে হাজার হাজার ওয়েবসাইট আপনার সামনে হাজির হয়ে গেছে। এবার খালি আপনি সেই সকল সাইটে যান আর কমেন্টস করুন।যদি তারা আপনার কমেন্টসটি এপ্রুভ করে তাহলে খুব তাড়াতাড়িই আপনি ঐ সাইট থেকে ব্যাকলিংক পাবেন।
.gov সাইটের জন্য সার্চ বক্সে কমান্ড লিখুন inurl:.gov inurl:blog "powered by wordpress" এবং একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
তবে অনেক সাইট আছে যেখানে কমেন্ট ক্লজ করা থাকে ফলে কমেন্ট করা যায় না।আবার অনেক সাইট আছে যেখানে কমেন্টস করতে গেলে আপনাকে রেজিস্টেশন করা লাগবে।আপনি ইচ্ছা করলেই এই সকল সাইট গুলোকে বাদ দিতে পারেন এইসব কমান্ডগুলোর মাধ্যমে
site:.edu inurl:blog "leave a comment" -"comments closed" -"you must be logged in" -"comments are closed"
আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন কী-ওয়ার্ডকে টার্গেট করে ব্যাকলিংক পেতে চান তাহলে আপনার কমান্ডে সেই কী-ওয়ার্ডটি যোগ করে সার্চ করুন।যেমন আপনি চাইছেন Sports নিয়ে পেজ বা সাইটে আপনার ব্যাকলিংক দিতে ।তাহলে আপনি এভাবে কমান্ডটি দিতে পারেন "Sports" site:.edu inurl:blog "leave a comment" -"comments closed" -"you must be logged in" -"comments are closed"
আপনি পছন্দ মত করে Sports ের জায়গায় অন্য কোন কী-ওয়ার্ড ও ব্যবহার করতে পারেন।
.gov সাইটের জন্য সার্চ বক্সে কমান্ড লিখুন "আপনার পছন্দের কী-ওয়ার্ড" site:.gov inurl:blog "leave a comment" -"comments closed" -"you must be logged in" -"comments are closed"
গেস্ট বুক সাইটগুলোতে কমেন্টের মাধ্যমেঅনেক সাইট আছে যেখানে তারা গেস্টবুকের ব্যবস্থা রেখেছে।গেস্টবুক এমন একটি মাধ্যম যেখানে আপনাকে কোন রেজিষ্টেশন করা লাগে না কোন কিছু কমেন্ট করতে বা লিখতে।তাই তুলনা মূলক ভাবে কাজটি সহজ।আর আপপনি সার্চের মাধ্যমে অনেক গেস্টবুক খুজে পাবেন।এর জন্য যা করতে হবে তা হলো
১। গুগলে গিয়ে সার্চ কমান্ড লিখুন site:.edu Inurl:guestbook বা
inurl:guestBook.aspx site:.edu
২।এবার যেসকল পেজ এসছে সেগুলোতে গিয়ে আপনার নাম ও ওয়েব সাইটের লিংক দিয়ে সাবমিট করুন।ব্যস হয়ে গেল।আপনি খুব সহজেই ঐ সাইট থেকে ব্যাকলিংক পাবেন
৩।আর .gov সাইটের জন্য site:.gov Inurl:guestbook বা
inurl:guestBook.aspx site:.gov
ডিসকাশন সাইটের মাধ্যমেআপনি যেসকল সাইটে ডিসকাশন অপশন আছে সেসকল সাইট থেকে ও ব্যাকলিংক গুজে পেতে পারেন।বিভিন্ন .ed ও .gov সাইট গুলো ডিসকাশনের ব্যবস্থা রেখেছে।তাই আপনি ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য ওখানে গিয়ে Reply করতে পারেন।আর Reply করার সময় আপনি আপানার ওয়েবসাইটের লিংকটিও দিয়ে দিতে পারেন।যদি ও ওখানে এনকোর টেক্স দেয়ার সুযোগ নেই।তারপরও আপনি শুধুমাত্র ওয়েবসাইটের লিংকটি দিলেও ব্যাকলিংক পাবেন।আর এর জন্য আপনি গুগল এ গিয়ে সার্চ দিন "From" "date" "time" "Remote Name" "last changed" site:edu
এবার যেসকল সাইট আসবে সেখানে গিয়ে Reply তে ক্লিক করুন এবং কমেন্ট করুন আপনার সাইটের লিংক দিয়ে../
ডাউনলোড করুন একটি এসইও টুলসএই কাজটি করার জন্য আপনার ফায়ার ফক্স ব্রাউজার থাকতে হবে।এবং আপনার ব্রাউজারে একটি এডঅন ইন্সটল থাকতে হবে।এই টুলসের নাম হলো search status ।এই টুলস ওয়েবমাস্টারদেরক কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়।এটিতে অনেক অপশন যোগ করা আছে যা আপনার এসইওয়ের গবেষণা করার জন্য অনেক কাজে লাগবে ।তো চলুন একটু দেখে আসি কি কি আছে এই টুলস এ।
ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন আপানর ব্রাউজারে,এরপর একবার ফায়ারফক্স রিস্টার্ট দিন।
এবার আসুন মুল কাজেইন্সটল শেষে হয়ে গেলে দেখবেন যে আপনার ব্রাউজারের নিচের দিকে ডান সাইডে টুলসটির অপশন এসেছে।
এবার মনে করুন আপনি একটি ব্লগে কমেন্ট করতে চাচ্ছেন।তাহলে সেই সাইটের প্রবেশ করুন।মনে করি আমরা http://www.makeuseof.com/tag/20-photoshop-tips-tricks-that-you-should-know-about-part-one/ এই লিংকে গিয়ে কমেন্টস করবো।এখন এই পেজে গিয়ে নিচে স্ক্রলিং করে কমেন্টস এর স্থানে আসি।এবার টুলসটির লোগো চিন্হিত অংশে মাউসের রাইট বাটন দিয়ে ক্লিক করি।
এখান থেকে Highlight Nofollow link এ ক্লিক করি।
এবার দেখুন যে যারা যারা কমেন্টস করেছে তাদের দেয়া নাম ও ওয়েব সাইট গুলোকে হাইলাইট করেছে।তার মানে হলো যে ঐ ব্লগটির কমেন্টেস এর লিংক গুলো Nofollow লিংক।
এভাবে আপনি খুব সহজেই অন্য সব ব্লগ বা ওয়েব সাইটে লিংক সাবমিট করার আগে চেক করে নিতে পারেন যে আপনি যেখানে লিংকটি দিবেন সেটা ডুফলো হবে না কি নোফলো ব্যাকলিংক পাবেন
তো এখন আপনি শিখলেন যে কিভাবে Nofollow ও Dofollow লিংক বা সাইট চিনবেন।তাই চেষ্টা করুন খুজে খুজে Dofollow সাইটগুলোতে গিয়ে ব্যাকলিংক বাড়াতে।
আর যদি আপনি সার্চ করে খুজতে চান Dofollow লিংক এর ওয়েব সাইট তাহলে চলে যান
SEO এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ টার্মস :
হোয়াইট হ্যাট এসইও(White Hat SEO):SEO বা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করার জন্য কিছু নীতিমালা রয়েছে। এসব নীতিমালা বা নিয়মকানুন সঠিকভাবে অনুসরণ করে এসইও করাকেই বলে হোয়াইট হ্যাট এসইও। কিছু উল্লেখযোগ্য নিয়মকানুন আমরা দেখে নিতে পারি। যেমনঃ প্রথমত ওয়েবসাইট এমনভাবে তৈরী করতে হবে সেটি যেন মানুষের জন্য হয় শুধুমাত্র সার্চ ইন্জিনের জন্য নয়। যেমন আপনি যদি ভাল এসইও করার আশায় একটা আর্টিকেল লিখলেন। সার্চ র্যাংকিংয়ে উপরে থাকার জন্য অসংখ্য বা অতিরিক্ত কীওয়ার্ড ব্যবহার করলেন। কিন্তু তাতে তেমন কোন তথ্য দিলেন না। ফলশ্রুতিতে, আপনার আর্টিকেল কারো কোন কাজে লাগল না। অপরদিকে অতিরিক্ত কীওয়ার্ড ব্যবহারের ফলে এটি সার্চ ইন্জিনের কাছেও তেমন গুরুত্ব পেল না। তাহলে ব্যাপারটা কী দাড়ালো “গুড় বেশি হলে পায়েস তিতা হয়ে যায়।” এজন্যই সবকিছু নিয়ম মেনে স্বাভাবিকভাবে করতে হবে। হোয়াইট হ্যাট এসইও কে ইথিক্যাল এসইও(Ethical SEO) বলেও ডাকা হয়।
ব্ল্যাক হ্যাট এসইও(Black Hat SEO):সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের নীয়মনীতি না মেনে সার্চ র্যাংকে উপরে আসার জন্য যে এসইও করা হয় তাকে ব্ল্যাক হ্যাট এসইও বলে। কীওয়ার্ড স্টাফিং, ডোরওয়ে পেজেস, অদৃশ্য টেক্সট, স্প্যামিং ব্যাকলিংক ইত্যাদি ব্ল্যাকহ্যাট এসইও(Black Hat SEO) এর অন্তর্ভূক্ত। এধরণের এসইও আনইথিক্যাল এসইও(Unethical SEO) নামেও পরিচিত। ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করলে আপনার সাইট সার্চ ইঞ্জিন থেকে বাতিল হয়ে যেতে পারে। সুতরাং সবসময় এটি এড়িয়ে চলুন।
ব্যাকলিংক(Back Link):আপনার ওয়েবসাইটের র্যাংক বৃদ্ধির জন্য ব্যাকলিংক খুবই কার্যকরী। আপনি নিশ্চয় জানেন ব্যাংকলিক কাকে বলে। তারপরও আরেকবার মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য বলছি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক যদি অন্য কোন ওয়েবসাইটে থাকে তাহলে সেটি হবে ব্যাকলিংক। ব্যাকলিংক করা যায় দুটি উপায়ে। একটি আ্যংকর টেক্সটের মাধ্যমে এবং অপরটি বিবি কোডের মাধ্যমে। ব্যাকলিংক আরও দুটি নামে পরিচিত। সে নাম দুটি হচ্ছে যথাক্রমে ইনকামিং লিংক এবং ইনবাউন্ড লিংক।
আউটবাউন্ড লিংক (Outbound Link):অন্যকোন ওয়েবসাইটের লিংক আপনার ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকলে সেটি হবে আউটবাউন্ড লিংক। সোজা কথা, এটি ব্যাকলিংকের সম্পূর্ণ বিপরীত। আউটবাউন্ড লিংক আউটগোয়িং লিংক নামেও পরিচিত।
লিংক পপুলারিটি(Link Popularity):এটি হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন কোন ওয়েবসাইটের মান যাচাই করে থাকে এবং সার্চ রেজাল্টে ঐ ওয়েবসাইটের অবস্থান কততম পেজে হবে সেটি নির্ধারণ করে থাকে। লিংক পপুলারিটি আপনার ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি ব্যাকলিংকের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়ে থাকে। ব্যাকলিংক এবং কোয়ালিটি ব্যাকলিংকের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক যদি এমন একটি ওয়েবসাইটে দেন যেটির সাথে আপনার ওয়েবসাইটের মিল আছে তাহলে সেটি হবে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক। যেমন আপনার যদি ক্রিকেট নিয়ে একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং আপনি যদি YahooCricket ওয়েবসাইটে লিংক দেন সেটি হবে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক। অপরদিকে আপনি যদি Google Plus এ লিংক দেন তাহলে সেটি হবে শুধু ব্যাকলিংক। কারণ গুগল প্লাসের বিষয়বস্তুর সঙ্গে আপনার ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তুর মিল নেই।
ইয়াহু আ্যন্সার ব্যাকলিংক(Yahoo Answer Backlink):দ্রুত সময়ের মধ্যে ভিজিটর পাওয়ার জন্য Yahoo Answer ব্যাকলিংক খুবই কার্যকরী। এক্ষেত্রে আপনাকে উক্ত সাইটে প্রশ্নের সুন্দর উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে লেভেল ২ অথবা ৩ করতে হবে।
লিংক ফার্ম(Link Farm):লিংক ফার্ম ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর অন্তভুক্ত। ধরুণ আপনি ১০ টি ওয়েবসাইট ওপেন করলেন এবং ব্যাকলিংক বৃদ্ধির জন্য প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটের লিংক প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটে দিলেন। এবং এ কাজটিই হচ্চে লিংক ফার্ম। সার্চ ইঞ্জিন যখনই বুজতে পারবে আপনি লিংক ফার্ম করছেন তখনই আপনার সাইট থেকে এটির ইনডেক্স লিস্ট থেকে বাতিল করে দেবে। কারণ সার্চ ইন্জিন লিংক ফার্মকে স্প্যাম বা একটি অবৈধ কাজ হিসাবে গণ্য করে।
ব্লগ কমেন্ট(Blog Comment):বিভিন্ন ব্লগে কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনি ব্যাকলিংক তৈরী করতে পারেন। আপনি যত বেশি ব্যাকলিংক তৈরী করবেন আপনার ওয়েবসাইটের পেজ র্যাংক বৃদ্ধিতে সেটি তত বেশি সহায়ক হবে। উচ্চ পেজ র্যাংক বিশিষ্ট সাইটে ব্যাকলিংক দিলে সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইটটি অধিক রকম গুরুত্ব পাবে।
ফোরাম পোস্টিং(Forum Posting):ফোরাম পোস্টিং এসইও এর একটি অন্যতম কার্যকরী টার্মস। ফোরাম পোস্টিংয়ের মাধ্যমে আপনি নানামুখী সুবিধা পেতে পারেন। এটি একইসঙ্গে লিঙ্ক বিল্ডিং, কীওয়ার্ড মার্কেটিং এবং ভিজিটর আনয়নের মত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। সুতরাং আপনার ওয়েবসাইটকে প্রমোট করার জন্য ফোরাম পোস্টিংয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
কীওয়ার্ড স্টাফিং(Keyword Stuffing):এটি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর অন্তর্ভূক্ত। আপনি যদি কোন আর্টিকেল লিখেন এবং শুধুমাত্র সেখানে শুধুমাত্র কীওয়ার্ডের গাদি ছাড়া আর কিছু না থাকে তাহলে সেটি হবে কীওয়ার্ড স্টাফিং। দেখা গেল আপনি গুগল আ্যডওয়ার্ড থেকে খুজে খুজে শুধুমাত্র হাই সার্চ কীওয়ার্ডগুলি ব্যবহার করলেন। কিন্তু আর্টিকেলে তেমন কোন তথ্য থাকল না। তাহলে এটি কীওয়ার্ড স্টাফিং হিসাবে চিহ্নিত হবে। এছাড়া অনেকে সার্চ র্যাঙ্কিং এ উপরে থাকার জন্য ইনভিসিবল বা অদৃশ্য কীওয়ার্ড ব্যবহার করে। সার্চ ইন্জিনের কাছে এসব কাজ অবৈধ। তাই বুঝতে পারলেই আপনার সাইট তাদের ইনডেক্স লিস্ট থেকে বাদ দিয়ে দিবে।সুতরাং একাজ করা থেকে সর্বদাই বিরত থাকুন।
লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ(Link Exchange):আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক কোন একটি ওয়েবসাইটে দেন এবং সেই ওয়েবসাইটটির লিংকও আপনার সাইটে দেন তাহলে এই পুরো প্রক্রিয়াটাই হবে লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ।
ডোরওয়ে পেজ(Doorway Page):সার্চ র্যাংকিং বৃদ্ধির জন্য কোন ওয়েবসাইটে যদি এমন কোন পেজ তৈরী করা হয় যেখানে অল্প দু-এক লাইন লেখা থাকে কিন্তু সে লেখাগুলি শুধুমাত্র কীওয়ার্ড দিয়ে ভরা থাকে তাহলে সে পেজটিই ডোরওয়ে পেজ। এটি এসইও নীতিমালা বহির্ভূত একটি কাজ। তাই এটি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর অন্তর্ভূক্ত। এসব পেজে সাধারণত অন্য কোন পেজের লিংক দেওয়া থাকে। তাই কোন ভিজিটর এ পেজে গেলে তাকে রিডাইরেক্ট করে অন্য পেজে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
কীওয়ার্ড ডেনসিটি(Keyword Density):কীওয়ার্ড ডেনসিটি হচ্ছে কীওয়ার্ডের ঘনত্ব যাচাই করার একটি পদ্ধতি। এটির মাধ্যমে জানা যায়্ একটি পেজে কোন একটি নির্দিষ্ট কীওয়ার্ড কতবার আছে। কোন একটি কীওয়ার্ড বিশ্লেষণ করে তার উপস্থিতির যে সংখ্যাটি পাওয়া যাবে সেটিই ঐ কীওয়ার্ডের ডেনসিটি।
ক্লকিং(Cloaking):ক্লকিং হচ্ছে খুবই ধুরন্ধর একটি প্রক্রিয়া। এটি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর অন্তর্ভূক্ত কারণ এটি সার্চ ইঞ্জিন নীতিমালা বহির্ভূত। এটির মাধ্যমে সার্চ ইন্জিনকে এক জিনিস দেখানো যায় আবার মানুষকে আর এক জিনিস দেখানো যায়। যখন এ পেজের জন্য সার্ভার থেকে রিকোয়েস্ট যায় তখন এটি আইপি আড্রেস দেখে বুঝি ফেলে যে এটি সার্চি ইঞ্জিন নাকি মানুষ। যদি মানুষ হয় তাহলে পেজে একরকম কনটেন্ট প্রদর্শন করে এবং সার্চ ইন্জিনকে আরেকরকম কনটেন্ট প্রদর্শন করে।
আবার মনে করুন একজন মানুষের পিছনে ১০০ লোক আছে।এর মধ্যে ৬০ জনই হল অন্ধ,বোবা, খোড়া ইত্যাদি।তাহলে কি হলো? তার কি ১০০ জন মানুষের কাজ ঐ লোক গুলো দিয়ে করা সম্ভব?কখনোই না।কারণ ১০০ জন লোক থাকলে ও তাদের জোর ও ক্ষমতা ২০ পরিপূরণ মানুষের সমান।তাছাড়া কোন কম্পানীও কিন্তু এমন অযোগ্য প্রথীকে কোন বড় পদে নিয়োগ দেয় না।
সার্চ ইন্জিন ও তার ব্যাতিক্রম নয়।আপনার হয়তো ১০০ টি ব্যাকলিংক আছে।কিন্তু আপনি যে পেজ থেকে আপনি ব্যাকলিংক পেয়েছেন সেগুলো যদি সার্চ ইন্জিনের কাছে কোন গুরুত্ব নাই থাকে তাহলে সেই ১০০টি ব্যাকলিং দিয়ে কোন লাভ নেই।সেগুলো হবে ভালো ভালো ২০টি ব্যাক লিংকের সমান।এমন আছে যে আপনার ১ টি PR 5-9 ব্যাকলিংকই পেজরেংক শূন্য ১০০টি ব্যাকলিংক এর সমান।
তাই যেন তেন বা মূল্যহীন ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য অযথা সময় নষ্ট করবেন না ।সময় দিন এমন ব্যাকলিংক পেতে যেখান থেকে আপনি নিশ্চিত সুফল পাবেন। যদিও একটু বেশি সময় বা কষ্ট হয় তার পর ও আপনি চেষ্টা করে যাবেন।
আশা করি আপনারা সহজেই বুঝতে পারলেন যে ব্যাকলিংক কতটা গুরুত্বপূর্ণ।তাই সবসময় চেষ্টা করুন অন পেজ অপটিমাইজেশনের সাথে সাথে ব্যাকলিংক ও বড়ান সমান ভাব।প্রতেহ্য রুটিনের সাথে ২০-৩০ মিনিট বা তার ও বেশি সময় দিন শুধুমাত্র ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য।
সময় ভাগ করে কার করুন অনপেজ অপটমাজেশন ও অফপেজ অপটিমাইজেশন নিয়ে।সাফল্য আপনার হাতে আসবেই আসবে।
কিভাবে পাবেন ব্যাকলিংক : ইন্টারনেট এ পাওয়া যায় না এমন কিছুই নেই শুধুমাত্র হাত দিয়ে স্পর্শ করা ছাড়া।তাই আপনি আপনার ব্যাকলিংক ও খুজে পাবেন ইন্টারনেটেই।আসুন দেখে নেই কিভাবে কিভাবে আপনি ব্যাকলিংক পাবেন আপনার ওয়েব সাইটের জন্য
- ১।আর্টিকেল এর মাধ্যমে
- ২।ব্লগিং এর মাধ্যমে
- ৩।অন্যের ব্লগে কমেন্ট করার মাধ্যমে
- ৪।ফোরাম পোষ্টের মাধ্যমে
- ৫।ফোরামে কমেন্ট করার মাধ্যমে
- ৬।প্রেস রিলিজের মাধ্যমে।
- ৭।ডাইরেক্টরিতে ওয়েব সাইট সাবমিট এর মাধ্যমে
- ৮।লিংক এক্সচেন্জ এর মাধ্যমে
- ৯।ওয়েব সাইটে এড দেয়ার মাধ্যমে
- ১০।ব্যাকলিংক কেনার মাধ্যমে। (পেড ব্যাকলিংক) ইত্যাদি
ফোরাম সাইট কেমন উপযোগী ব্যাকলিংকের জন্যআপনার সাইটের ব্যাকলিংক এর জন্য ফোরমান সাই খুবই উপযোগী।এক কথায় বলতে গেলে Dofollow ব্যাকলিংক এর জন্য ফোরাম সাইট গুলো অসাধারণ।আর আপনি আপনার সাইটের ব্যাকলিংক পেতে পারেন পোষ্টের মাধ্যমে ,সিগন্যাচার ও কমেন্ট এর মাধ্যমে।যারা টুকিটাকি ফোরাম সাইটে ঘোরাঘুরি করেন তারা এই বিষয়ে বেশ ভালোই জানবেন আশা করি।
আর ব্যাকলিংক এর জন্য যেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ তা হলো Dofollow ব্যাকলিংক।যেটা ফোরাম সাইটের সবসময় বিল্ড আপ অবস্থায় থাকে।আর এখানেই বড় সুবিধা।কেননা নো ফলো লিংক ব্যাকলিংকের জন্য কোন মূল্য নেই।
আসুন একটু দেখে নেই কিভাবে ফোরামের জন্য ব্যাকলিংক তৈরী করবেন।
রেজিষ্ট্যেশন :আপনি যে ফোরামে আপনার সাইটের ব্যাকলিংক তৈরি করবেন সেটাতে রেজিষ্ট্যেশন করুন।উদাহারণ হিসাবে আমি আপনাদেরকে http://forums.webconfs.com/ ব্যবহার করে দেখাবো।
প্রথমে ফোরামে প্রবেশ করে Register এ ক্লিক করুন।
এবার আপনি ফোরাম এর রুলস এ সম্মতি প্রদান করে Register এ ক্লিক করুন।
এবার আপনার সামনে যাবতীয় তথ্য দিয়ে তা সম্পূর্ণ করুন।এবার ইমেইল ভেরিফিকেশন এর মাধ্যমে আপনার যাবতীয় কার্য সম্পাদন করুন।
প্রোফাইল সেটিং করুনরেজিষ্ট্যেশন শেষ হয়ে গেলে এর পর আপনার কাজ হবে আপনার প্রোফাইল সেটিং করতে হবে।সবসময় মনে রাখবেন যে আপনি কখনো স্প্যামিং এর জন্য ফোরামকে ব্যবহার করবেন না।সবসময় কমেন্ট বা পোস্ট করুন বিষয় ভিত্তি অনুসারে।চেষ্টা করুন কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে।
যাই হোক প্রোফাইলে গিয়ে দেখবেন যে Home Page URL এর অপশন আছে।ওখানে আপনি আপনার সাইটের লিংক ব্যবহার করুন।তাছাড়া অন্য বিষয় গুলো না দিলেও চলবে।
সিগ্যনেচার সেটিং করুনব্যাকলিংক এর জন্য এটাই আপনার সবচেয়ে বড় কাজ ।এর জন্য আপনি আপনার কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Edit Signature এ যান।এবার ওখান থেকে আপনি আপনার সাইটের জন্য একটি কী-ওয়ার্ড বাছাই করুন।যেমন আমি আমার সাইটের জন্য কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করেছি SEO Tutorial ।আপনি এখানে কখনোই শুধুমাত্র সাইটের লিংক ব্যবহার করবেন না।কেননা আপনি যদি আমার মত কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করেন তাহলে সেটা ব্যাকলিংক এর এনকোর টেক্স হিসাবে ব্যবহারিত হবে।এই এনকোর টেক্স ব্যাকলিংক ও সার্চ ইন্জিনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এবার আপনি এই লেখাটিকে সিলেক্ট করে আপনি ইমেজে দেখানো অংশে ক্লিক করে হাইপারলিংক এ আপনার সাইটের লিংক যোগ করুন।
এবার Save Change এ ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
এবার যখনই আপনি ঐ ফোরামে কোন পোষ্ট বা কমেন্ট করবেন তখন সেখানেই আপানর সাইটের লিংক দেখতে পাবেন।
আপনি ফোরামের রুলস অনুযায়ী এক বা একাধিক লিংক ব্যবহার করতে পারেন।
পোষ্ট ও কমেন্ট করুনব্যাকলিংক পাবার জন্য আপনাকে ফোরাম গুলোতে কমেন্ট ও পোষ্ট করতে হবে।প্রথম দিকে কমেন্ট দিয়ে শুরু করতে পারেন।কমেন্ট করার ব্যাপারে কি সতর্কতা অবলম্বন করুন।
- ১।কমেন্ট এ অপ্রাসঙ্গিক কোন কিছু লিখবেন না।কেননা ফোরামসমূহের এডমিন সবসময় তৎপর থাকে স্প্যামিং এর ব্যপারে।
- ২।ভালো কমেন্ট করার জন্য আপনি আগে পোস্টটি পড়ে নিতে পারেন।এতে করে আপনার কমেন্ট করতে খুব সুবিধা হবে।
- ৩।কমেন্ট কোন প্রকার লিংক দেয়ার চেষ্টা করবেন না।
- ৪।সময় বাচানোর জন্য আপনি Thanks For Your Great Post বা Very Good information ,Thanks Author ইত্যাদি ধরনের ম্যাসেজ দিতে পারবেন
কিছু হাই পেজ রেংক ফোরাম সাইটনিচে আমি আপনাদেরকে কিছু হাই (PR1-PR7) পেজ রেংক ফোরামের তালিকা দিলাম।আপনার আপাতত চেষ্টা করতে থাকুন এর ফোরাম গুলো দিয়ে কিভাবে ব্যাকলিংক এর জন্য ফোরমান সাইটকে সেট আপ করতে হয়।
1 V7nForum
2 Blogger Forum
3 Submit express Forum
4 Harmony Central forum
5 Joomla Forum
6 Search engine watch Forum
7 CNET Forum
8 Mysql Forum
9 Digital point Forum
10 Affiliate Marketing Forum
11 Blogger Talk forum
12 Site Point Forum
13 Warrior forum
14 Adult webmaster Info forum
15 Blogger Forum
16 Business Forum
17 Capital Forum
18 Deviantart
19 DD Forum
20 Domain Name Forum
21 File Sharing Forum
22 Free Advertising Forum
23 Geek Village Forum
24 HTML Forum
25 MyGame Builder Forum
26 PhpBB Forum
27 Search Engine Forum
28 Search Engine Roundtable
29 SEO Forum Australia
30 SEO Forum
31 Siteowners Forum
32 Webhosting Forum
33 Directory junction Forum
ফোরামের রেজিস্টেশনের মাধ্যমে .edu ও .gov ব্যাকলিংকআপনি ফোরামের মাধ্যমে আপনার ব্যাকলিংক বাড়াতে পারেন।বিশেষ করে phpBB2 তে যেসকল সাইট থাকে সেখানে যদি কেবল মাত্র রেজিষ্টেশন করে আপনার সাইটের লিংক টি দিয়ে দেন তাহোলেই আপনি একটি ব্যাকলিংক পাবেন।আপনারা হয়তো জানেন সাধারণত .edu ও .gov সাইটের ফোরাম সবার জন্য উন্মক্ত থাকে না।কিন্তু অনেক সাইটে কিন্তু উন্মক্ত থাকে মেম্বার হওয়ার জন্য।আর আপনাকে ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য ঐ সকল সাইটের মেম্বার হতে হবে।যেমন এই সাইটটি দেখুন।এটি একটি phpBB2 ফোরাম সাইটের মেম্বার লিস্ট।অর্থ্যাৎ এই ফোরামে কে কে মেম্বার আছে তাদের লিস্ট দেয়া আছে।আপনার লক্ষ করলে দেখতে পাবেন যে ঐসকল মেম্বার লিস্টে মেম্বারদের বেশ কিছু তথ্য দেয়া আছে যেমন Username ,Email,Location,Joined,Posts ও Website।তার মানে মেম্বার লিস্টে আপনি ওয়েবসাইটের ও লিংক প্রকাশ করতে পারবেন।ফলে ওখান থেকে আপনি ১টি ব্যাকলিংক পাবেন।
এখন আসুন দেখি কিভাবে এই ধরনের ওয়েব সাইট খুজবেন
Google.com এ যান এবং সার্চ বক্সে লিখুন inurl:.edu inurl:/phpBB2/memberlist.php এবং সার্চ করুন। দেখবেন আপানর সামনে ১২,৫০০ টি .edu সাইটের মেম্বার লিস্ট চলে এসেছে
এবার খালি আপনি ঐসকল সাইটে যান আর রেজিষ্টেশন করুন। রেজিষ্টশন করা সময় Registration Information এর সকল তথ্য আপনাকে পূরণ করতে হবে।আর অবশ্যই আপনি Profile Information এ গিয়ে Website: বক্সে আপনার সাইটের লিংক দিয়ে রেজিস্টার করবেন।
তবেই আপনি ব্যাকলিংক পাবেন। তা ছাড়া আপনাকে অন্য কোন কিছু পূরণ করার দরকার নেই।
রেজিস্টার হয়ে গেলে আপনি দেখতে পাবেন যে আপনি আপনার সাইটের লিংক স হ মেম্বার লিস্টে চলে এসেছেন।আশা করা যায় ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যেই আপনি ব্যাকলিংক পেয়ে যাবেন।
.gov সাইটের জন্য সার্চ বক্সে কমান্ড লিখুন inurl:.gov inurl:/phpBB2/memberlist.php এবং একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
ওয়ার্ডপ্রেস সাইট গুলোতে কমেন্টের মাধ্যমেইন্টারনেটে .edu ও .gov সাইট গুলোর ব্লগের জন্য তারা ওয়ার্ডপ্রেসকে বেছে নেয়।ফলে সেখানে কমেন্ট করারও অনেক সুযোগ থাকে।তাই আপনি যদি .edu ও .gov সাইট থেকে ব্যাকলিংক পেতে চান তাহলে খুজে বের করতে হবে ঐসকল সাইট যেখানে গিয়ে আপনি কমেন্ট করতে পারেন।আর খুজে বের করার জন্য গুগল এ গিয়ে সার্চ দিন inurl:.edu inurl:blog "powered by wordpress" লিখে দেখবেন তাহলে হাজার হাজার ওয়েবসাইট আপনার সামনে হাজির হয়ে গেছে। এবার খালি আপনি সেই সকল সাইটে যান আর কমেন্টস করুন।যদি তারা আপনার কমেন্টসটি এপ্রুভ করে তাহলে খুব তাড়াতাড়িই আপনি ঐ সাইট থেকে ব্যাকলিংক পাবেন।
.gov সাইটের জন্য সার্চ বক্সে কমান্ড লিখুন inurl:.gov inurl:blog "powered by wordpress" এবং একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
তবে অনেক সাইট আছে যেখানে কমেন্ট ক্লজ করা থাকে ফলে কমেন্ট করা যায় না।আবার অনেক সাইট আছে যেখানে কমেন্টস করতে গেলে আপনাকে রেজিস্টেশন করা লাগবে।আপনি ইচ্ছা করলেই এই সকল সাইট গুলোকে বাদ দিতে পারেন এইসব কমান্ডগুলোর মাধ্যমে
site:.edu inurl:blog "leave a comment" -"comments closed" -"you must be logged in" -"comments are closed"
আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন কী-ওয়ার্ডকে টার্গেট করে ব্যাকলিংক পেতে চান তাহলে আপনার কমান্ডে সেই কী-ওয়ার্ডটি যোগ করে সার্চ করুন।যেমন আপনি চাইছেন Sports নিয়ে পেজ বা সাইটে আপনার ব্যাকলিংক দিতে ।তাহলে আপনি এভাবে কমান্ডটি দিতে পারেন "Sports" site:.edu inurl:blog "leave a comment" -"comments closed" -"you must be logged in" -"comments are closed"
আপনি পছন্দ মত করে Sports ের জায়গায় অন্য কোন কী-ওয়ার্ড ও ব্যবহার করতে পারেন।
.gov সাইটের জন্য সার্চ বক্সে কমান্ড লিখুন "আপনার পছন্দের কী-ওয়ার্ড" site:.gov inurl:blog "leave a comment" -"comments closed" -"you must be logged in" -"comments are closed"
গেস্ট বুক সাইটগুলোতে কমেন্টের মাধ্যমেঅনেক সাইট আছে যেখানে তারা গেস্টবুকের ব্যবস্থা রেখেছে।গেস্টবুক এমন একটি মাধ্যম যেখানে আপনাকে কোন রেজিষ্টেশন করা লাগে না কোন কিছু কমেন্ট করতে বা লিখতে।তাই তুলনা মূলক ভাবে কাজটি সহজ।আর আপপনি সার্চের মাধ্যমে অনেক গেস্টবুক খুজে পাবেন।এর জন্য যা করতে হবে তা হলো
১। গুগলে গিয়ে সার্চ কমান্ড লিখুন site:.edu Inurl:guestbook বা
inurl:guestBook.aspx site:.edu
২।এবার যেসকল পেজ এসছে সেগুলোতে গিয়ে আপনার নাম ও ওয়েব সাইটের লিংক দিয়ে সাবমিট করুন।ব্যস হয়ে গেল।আপনি খুব সহজেই ঐ সাইট থেকে ব্যাকলিংক পাবেন
৩।আর .gov সাইটের জন্য site:.gov Inurl:guestbook বা
inurl:guestBook.aspx site:.gov
ডিসকাশন সাইটের মাধ্যমেআপনি যেসকল সাইটে ডিসকাশন অপশন আছে সেসকল সাইট থেকে ও ব্যাকলিংক গুজে পেতে পারেন।বিভিন্ন .ed ও .gov সাইট গুলো ডিসকাশনের ব্যবস্থা রেখেছে।তাই আপনি ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য ওখানে গিয়ে Reply করতে পারেন।আর Reply করার সময় আপনি আপানার ওয়েবসাইটের লিংকটিও দিয়ে দিতে পারেন।যদি ও ওখানে এনকোর টেক্স দেয়ার সুযোগ নেই।তারপরও আপনি শুধুমাত্র ওয়েবসাইটের লিংকটি দিলেও ব্যাকলিংক পাবেন।আর এর জন্য আপনি গুগল এ গিয়ে সার্চ দিন "From" "date" "time" "Remote Name" "last changed" site:edu
এবার যেসকল সাইট আসবে সেখানে গিয়ে Reply তে ক্লিক করুন এবং কমেন্ট করুন আপনার সাইটের লিংক দিয়ে../
ডাউনলোড করুন একটি এসইও টুলসএই কাজটি করার জন্য আপনার ফায়ার ফক্স ব্রাউজার থাকতে হবে।এবং আপনার ব্রাউজারে একটি এডঅন ইন্সটল থাকতে হবে।এই টুলসের নাম হলো search status ।এই টুলস ওয়েবমাস্টারদেরক কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়।এটিতে অনেক অপশন যোগ করা আছে যা আপনার এসইওয়ের গবেষণা করার জন্য অনেক কাজে লাগবে ।তো চলুন একটু দেখে আসি কি কি আছে এই টুলস এ।
- ১।আপনি এর মাধ্যমে পেজরেংক ,আলেক্সা রেংক মোজো রেংক ও এদের সমন্য়য়ে Complete Rank দেখতে পারেন।
- ২।সাইটের ব্যাকলিংক চেক করতে পারবেন।
- ৩।সাইটের কয়টি পেজ সার্চ ইন্জিন ইনডেক্স করেছে সেটা জানতে পারবেন
- ৪।ওয়েব পেজের মধ্যকার কী-ওয়ার্ড ডেসটিনি দেখতে পারবেন।
- ৫।দেখতে পারবেন সাইটের XML ও Robots.txt ফাইল গুলো
- ৬।ঐ সাইটের ডোমেইন এর Whois চেক করতে পারবেন।
- ৭।ওয়েব পেজের মেটা ট্যাক দেখতে পারবেন।
- ৮।সাইট টি নোফলো বা ডু ফলো লিংক গুলোকে হাইলাইট করতে পারবেন
- ৯।ওয়েব পেজের Link Report যেমন কয়টি Internal Link আছে,কয়টি External Link আছে ,কয়টি Nofollow link এবং follow External লিংক আছে তা জানা যাবে।
ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন আপানর ব্রাউজারে,এরপর একবার ফায়ারফক্স রিস্টার্ট দিন।
এবার আসুন মুল কাজেইন্সটল শেষে হয়ে গেলে দেখবেন যে আপনার ব্রাউজারের নিচের দিকে ডান সাইডে টুলসটির অপশন এসেছে।
এবার মনে করুন আপনি একটি ব্লগে কমেন্ট করতে চাচ্ছেন।তাহলে সেই সাইটের প্রবেশ করুন।মনে করি আমরা http://www.makeuseof.com/tag/20-photoshop-tips-tricks-that-you-should-know-about-part-one/ এই লিংকে গিয়ে কমেন্টস করবো।এখন এই পেজে গিয়ে নিচে স্ক্রলিং করে কমেন্টস এর স্থানে আসি।এবার টুলসটির লোগো চিন্হিত অংশে মাউসের রাইট বাটন দিয়ে ক্লিক করি।
এখান থেকে Highlight Nofollow link এ ক্লিক করি।
এবার দেখুন যে যারা যারা কমেন্টস করেছে তাদের দেয়া নাম ও ওয়েব সাইট গুলোকে হাইলাইট করেছে।তার মানে হলো যে ঐ ব্লগটির কমেন্টেস এর লিংক গুলো Nofollow লিংক।
এভাবে আপনি খুব সহজেই অন্য সব ব্লগ বা ওয়েব সাইটে লিংক সাবমিট করার আগে চেক করে নিতে পারেন যে আপনি যেখানে লিংকটি দিবেন সেটা ডুফলো হবে না কি নোফলো ব্যাকলিংক পাবেন
তো এখন আপনি শিখলেন যে কিভাবে Nofollow ও Dofollow লিংক বা সাইট চিনবেন।তাই চেষ্টা করুন খুজে খুজে Dofollow সাইটগুলোতে গিয়ে ব্যাকলিংক বাড়াতে।
আর যদি আপনি সার্চ করে খুজতে চান Dofollow লিংক এর ওয়েব সাইট তাহলে চলে যান
- w3ec.com/dofollow/
- http://www.inlineseo.com/dofollowdiver/
- Atniz.com/dofollow-search-engine/
- Commenthunt.com
SEO এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ টার্মস :
হোয়াইট হ্যাট এসইও(White Hat SEO):SEO বা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করার জন্য কিছু নীতিমালা রয়েছে। এসব নীতিমালা বা নিয়মকানুন সঠিকভাবে অনুসরণ করে এসইও করাকেই বলে হোয়াইট হ্যাট এসইও। কিছু উল্লেখযোগ্য নিয়মকানুন আমরা দেখে নিতে পারি। যেমনঃ প্রথমত ওয়েবসাইট এমনভাবে তৈরী করতে হবে সেটি যেন মানুষের জন্য হয় শুধুমাত্র সার্চ ইন্জিনের জন্য নয়। যেমন আপনি যদি ভাল এসইও করার আশায় একটা আর্টিকেল লিখলেন। সার্চ র্যাংকিংয়ে উপরে থাকার জন্য অসংখ্য বা অতিরিক্ত কীওয়ার্ড ব্যবহার করলেন। কিন্তু তাতে তেমন কোন তথ্য দিলেন না। ফলশ্রুতিতে, আপনার আর্টিকেল কারো কোন কাজে লাগল না। অপরদিকে অতিরিক্ত কীওয়ার্ড ব্যবহারের ফলে এটি সার্চ ইন্জিনের কাছেও তেমন গুরুত্ব পেল না। তাহলে ব্যাপারটা কী দাড়ালো “গুড় বেশি হলে পায়েস তিতা হয়ে যায়।” এজন্যই সবকিছু নিয়ম মেনে স্বাভাবিকভাবে করতে হবে। হোয়াইট হ্যাট এসইও কে ইথিক্যাল এসইও(Ethical SEO) বলেও ডাকা হয়।
ব্ল্যাক হ্যাট এসইও(Black Hat SEO):সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের নীয়মনীতি না মেনে সার্চ র্যাংকে উপরে আসার জন্য যে এসইও করা হয় তাকে ব্ল্যাক হ্যাট এসইও বলে। কীওয়ার্ড স্টাফিং, ডোরওয়ে পেজেস, অদৃশ্য টেক্সট, স্প্যামিং ব্যাকলিংক ইত্যাদি ব্ল্যাকহ্যাট এসইও(Black Hat SEO) এর অন্তর্ভূক্ত। এধরণের এসইও আনইথিক্যাল এসইও(Unethical SEO) নামেও পরিচিত। ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করলে আপনার সাইট সার্চ ইঞ্জিন থেকে বাতিল হয়ে যেতে পারে। সুতরাং সবসময় এটি এড়িয়ে চলুন।
ব্যাকলিংক(Back Link):আপনার ওয়েবসাইটের র্যাংক বৃদ্ধির জন্য ব্যাকলিংক খুবই কার্যকরী। আপনি নিশ্চয় জানেন ব্যাংকলিক কাকে বলে। তারপরও আরেকবার মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য বলছি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক যদি অন্য কোন ওয়েবসাইটে থাকে তাহলে সেটি হবে ব্যাকলিংক। ব্যাকলিংক করা যায় দুটি উপায়ে। একটি আ্যংকর টেক্সটের মাধ্যমে এবং অপরটি বিবি কোডের মাধ্যমে। ব্যাকলিংক আরও দুটি নামে পরিচিত। সে নাম দুটি হচ্ছে যথাক্রমে ইনকামিং লিংক এবং ইনবাউন্ড লিংক।
আউটবাউন্ড লিংক (Outbound Link):অন্যকোন ওয়েবসাইটের লিংক আপনার ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকলে সেটি হবে আউটবাউন্ড লিংক। সোজা কথা, এটি ব্যাকলিংকের সম্পূর্ণ বিপরীত। আউটবাউন্ড লিংক আউটগোয়িং লিংক নামেও পরিচিত।
লিংক পপুলারিটি(Link Popularity):এটি হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন কোন ওয়েবসাইটের মান যাচাই করে থাকে এবং সার্চ রেজাল্টে ঐ ওয়েবসাইটের অবস্থান কততম পেজে হবে সেটি নির্ধারণ করে থাকে। লিংক পপুলারিটি আপনার ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি ব্যাকলিংকের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়ে থাকে। ব্যাকলিংক এবং কোয়ালিটি ব্যাকলিংকের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক যদি এমন একটি ওয়েবসাইটে দেন যেটির সাথে আপনার ওয়েবসাইটের মিল আছে তাহলে সেটি হবে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক। যেমন আপনার যদি ক্রিকেট নিয়ে একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং আপনি যদি YahooCricket ওয়েবসাইটে লিংক দেন সেটি হবে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক। অপরদিকে আপনি যদি Google Plus এ লিংক দেন তাহলে সেটি হবে শুধু ব্যাকলিংক। কারণ গুগল প্লাসের বিষয়বস্তুর সঙ্গে আপনার ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তুর মিল নেই।
ইয়াহু আ্যন্সার ব্যাকলিংক(Yahoo Answer Backlink):দ্রুত সময়ের মধ্যে ভিজিটর পাওয়ার জন্য Yahoo Answer ব্যাকলিংক খুবই কার্যকরী। এক্ষেত্রে আপনাকে উক্ত সাইটে প্রশ্নের সুন্দর উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে লেভেল ২ অথবা ৩ করতে হবে।
লিংক ফার্ম(Link Farm):লিংক ফার্ম ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর অন্তভুক্ত। ধরুণ আপনি ১০ টি ওয়েবসাইট ওপেন করলেন এবং ব্যাকলিংক বৃদ্ধির জন্য প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটের লিংক প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটে দিলেন। এবং এ কাজটিই হচ্চে লিংক ফার্ম। সার্চ ইঞ্জিন যখনই বুজতে পারবে আপনি লিংক ফার্ম করছেন তখনই আপনার সাইট থেকে এটির ইনডেক্স লিস্ট থেকে বাতিল করে দেবে। কারণ সার্চ ইন্জিন লিংক ফার্মকে স্প্যাম বা একটি অবৈধ কাজ হিসাবে গণ্য করে।
ব্লগ কমেন্ট(Blog Comment):বিভিন্ন ব্লগে কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনি ব্যাকলিংক তৈরী করতে পারেন। আপনি যত বেশি ব্যাকলিংক তৈরী করবেন আপনার ওয়েবসাইটের পেজ র্যাংক বৃদ্ধিতে সেটি তত বেশি সহায়ক হবে। উচ্চ পেজ র্যাংক বিশিষ্ট সাইটে ব্যাকলিংক দিলে সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইটটি অধিক রকম গুরুত্ব পাবে।
ফোরাম পোস্টিং(Forum Posting):ফোরাম পোস্টিং এসইও এর একটি অন্যতম কার্যকরী টার্মস। ফোরাম পোস্টিংয়ের মাধ্যমে আপনি নানামুখী সুবিধা পেতে পারেন। এটি একইসঙ্গে লিঙ্ক বিল্ডিং, কীওয়ার্ড মার্কেটিং এবং ভিজিটর আনয়নের মত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। সুতরাং আপনার ওয়েবসাইটকে প্রমোট করার জন্য ফোরাম পোস্টিংয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
কীওয়ার্ড স্টাফিং(Keyword Stuffing):এটি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর অন্তর্ভূক্ত। আপনি যদি কোন আর্টিকেল লিখেন এবং শুধুমাত্র সেখানে শুধুমাত্র কীওয়ার্ডের গাদি ছাড়া আর কিছু না থাকে তাহলে সেটি হবে কীওয়ার্ড স্টাফিং। দেখা গেল আপনি গুগল আ্যডওয়ার্ড থেকে খুজে খুজে শুধুমাত্র হাই সার্চ কীওয়ার্ডগুলি ব্যবহার করলেন। কিন্তু আর্টিকেলে তেমন কোন তথ্য থাকল না। তাহলে এটি কীওয়ার্ড স্টাফিং হিসাবে চিহ্নিত হবে। এছাড়া অনেকে সার্চ র্যাঙ্কিং এ উপরে থাকার জন্য ইনভিসিবল বা অদৃশ্য কীওয়ার্ড ব্যবহার করে। সার্চ ইন্জিনের কাছে এসব কাজ অবৈধ। তাই বুঝতে পারলেই আপনার সাইট তাদের ইনডেক্স লিস্ট থেকে বাদ দিয়ে দিবে।সুতরাং একাজ করা থেকে সর্বদাই বিরত থাকুন।
লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ(Link Exchange):আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক কোন একটি ওয়েবসাইটে দেন এবং সেই ওয়েবসাইটটির লিংকও আপনার সাইটে দেন তাহলে এই পুরো প্রক্রিয়াটাই হবে লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ।
ডোরওয়ে পেজ(Doorway Page):সার্চ র্যাংকিং বৃদ্ধির জন্য কোন ওয়েবসাইটে যদি এমন কোন পেজ তৈরী করা হয় যেখানে অল্প দু-এক লাইন লেখা থাকে কিন্তু সে লেখাগুলি শুধুমাত্র কীওয়ার্ড দিয়ে ভরা থাকে তাহলে সে পেজটিই ডোরওয়ে পেজ। এটি এসইও নীতিমালা বহির্ভূত একটি কাজ। তাই এটি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর অন্তর্ভূক্ত। এসব পেজে সাধারণত অন্য কোন পেজের লিংক দেওয়া থাকে। তাই কোন ভিজিটর এ পেজে গেলে তাকে রিডাইরেক্ট করে অন্য পেজে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
কীওয়ার্ড ডেনসিটি(Keyword Density):কীওয়ার্ড ডেনসিটি হচ্ছে কীওয়ার্ডের ঘনত্ব যাচাই করার একটি পদ্ধতি। এটির মাধ্যমে জানা যায়্ একটি পেজে কোন একটি নির্দিষ্ট কীওয়ার্ড কতবার আছে। কোন একটি কীওয়ার্ড বিশ্লেষণ করে তার উপস্থিতির যে সংখ্যাটি পাওয়া যাবে সেটিই ঐ কীওয়ার্ডের ডেনসিটি।
ক্লকিং(Cloaking):ক্লকিং হচ্ছে খুবই ধুরন্ধর একটি প্রক্রিয়া। এটি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর অন্তর্ভূক্ত কারণ এটি সার্চ ইঞ্জিন নীতিমালা বহির্ভূত। এটির মাধ্যমে সার্চ ইন্জিনকে এক জিনিস দেখানো যায় আবার মানুষকে আর এক জিনিস দেখানো যায়। যখন এ পেজের জন্য সার্ভার থেকে রিকোয়েস্ট যায় তখন এটি আইপি আড্রেস দেখে বুঝি ফেলে যে এটি সার্চি ইঞ্জিন নাকি মানুষ। যদি মানুষ হয় তাহলে পেজে একরকম কনটেন্ট প্রদর্শন করে এবং সার্চ ইন্জিনকে আরেকরকম কনটেন্ট প্রদর্শন করে।